পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৮৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হস্তীশালা । রূপে উল্লেখ যোগ্য। এই শিবমূৰ্ত্তির নাম “পদ্মাবতীশ্বর” এবং এই মন্দির বিরূপাক্ষ মন্দির নামে অভিহিত । এখনও এই মন্দিরের ভগ্নাবশেষ দেখিতে পাওয়া যায় । কাহারও কাহারও মতে এই মন্দির মাধবাচাৰ্য্য বিদ্যারণ্য স্বামীর সময়ে নিৰ্ম্মিত । তঁহার উপাসনার স্থান ও সমাধি অদ্যাপি বিদ্যমান রহিয়াছে । ইহার শিষ্যেরা এখন শঙ্করাচারী নামে পরিচিত। র্তাহারা এখনও বিরূপাক্ষ মন্দিরের একাংশে বাস করিয়া থাকেন। এখানে যে সকল মন্দির এখনও কতকাংশে নিজ অস্তিত্ব লইয়া বিদ্যমান আছে তন্মধ্যে বিরূপাক্ষ, রামস্বামী, বিঠোবা ও নরসিংহ স্বামীর মন্দিরই শ্রেষ্ঠ । এখনও এই দেব-মন্দিরগুলির শিল্প-নৈপুণ্য দর্শন করিলে প্ৰাচীন ভারতের পত্য শিল্পের পরাকাষ্ঠী অনুভব করিয়া আপনা হইতেই হৃদয়ে সেই সমুদয় শিল্পীগণের স্বৰ্গগত আত্মার উদ্দেশে শ্ৰীতি- পুষ্পাঞ্জলি বর্ষণ করিতে ইচ্ছা হয়। বিজয়নগরের বিটঠল বা বিঠোবা স্বামীর মন্দিরের ন্যায় মন্দির আর ভারতবর্ষে নাই। নরসিংহ অবতারের প্রকাণ্ড কি ১৫২৮ খ্ৰীষ্টাব্দে নিৰ্ম্মিত হয়। ইহার