পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ईमान । প্রাসাদের একটী বিশেষত্ব আছে। এই সুবৃহৎ সপ্তাতল অট্টালিকাটী কাষ্ঠ নিৰ্ম্মিত। দূর হইতে ইহা রথের ন্যায় বোধ হয়। এই প্রাসাদের কোন ংশে রাজ কাৰ্য্যালয়, কোন অংশে দেবালয়, কোন অংশে ভাণ্ডার, কোন ৷ ংশে অন্তঃপুর এইরূপ ভিন্ন ভিন্ন প্রয়োজনানুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন অংশে কাৰ্য্যাদি নিম্পন্ন হয়। প্রাসাদ-গাত্ৰ নানাবিধ নয়ন-তৃপ্তিকর কারুকাৰ্য্যে মণ্ডিত ইহার কোন কোন অংশ অতিশয় সুন্দর রূপে চিত্ৰিত দেখিলাম। প্রাসাদের শীর্ষদেশে লোহিত বর্ণের পতাকা সমূহ উডভীয়মান থাকায় দূর হইতে বড়ই সুন্দর দেখায়। মহারাজা নিজে এই কাষ্ঠময় প্রাসাদে বাস করেন না। যদিও ঝড় ঝঙ্কার হস্ত হইতে ইহা সম্পূর্ণ নিরাপদ, তথাপি অগ্নিদেবের বিন্দুমাত্ৰ কৃপা হইলেই ভস্মস্তুপে পরিণত হওয়া অধিক সময় সাপেক্ষ নহে। এই প্রাসাদের উত্তর ভাগে দুইটী ক্ষুদ্ৰ ইষ্টক নিৰ্ম্মিত অট্টালিকা আছে, বৰ্ত্তমান মহারাজ তথায় বাস করিয়া থাকেন । শিবাজী মহারাজা প্ৰকৃতিপুঞ্জের অভাব অভিযোগ দূর করিবার জন্য বিশেষ মনোযোগী ছিলেন। তিনি প্রায়ই গ্রামে গ্রামে ঘুরিয়া প্ৰজাদের অবস্থা ও মফঃস্বলস্থ কৰ্ম্মচারিগণের কাৰ্য্যাবলী বিশেষরূপে পরিদর্শন করিতেন । নিজেও বিশেষ কৃতবিদ্য লোক । কয়েক বৎসর পূর্বে ইনি ইংলণ্ডে গমন করিয়াছিলেন। মহারাজা জ্যোতিষ-শাস্ত্ৰেও বিশেষ অভিজ্ঞ । ইনি ষোল বৎসর রাজত্বের ১ পর স্বীয় পুত্র যুবরাজ বালা সাহেবকে গদী দিয়াছেন । ইন্দোরে অনেকগুলি বিদ্যালয় আছে, তন্মধ্যে “রাজকুমার কলেজ” প্ৰধান । এই কলেজ বাড়ীটা দেখিতে বেশ সুন্দর। মহারাজা হোলকার এই কলেজ প্ৰতিষ্ঠা করিয়াছেন, এবং তিনিই ইহার সমুদয় ব্যয়ভার বহন করিয়া থাকেন। ইন্দোরে আমেরিকান খ্ৰীষ্ট ধৰ্ম্ম প্রচারকদের সংখ্যা ও প্রভাব খুব দেখিলাম । ইহারা মহারাজার নিকট হইতে বিনা করে বহু ভূমি গ্ৰহণ করিয়া উহাতে ক্যানেডিয়ান মিশন কলেজ ও গির্জা ইত্যাদি BEBD DBBBDDBDD S Mt BB DBDBDD SDBDBD DBBBD BODuDS i गएछ।'९3 द्धाCछु । ইন্দোর নগর সমুদ্র হইতে ১৭৮৬ ফুট উচ্চ। লোক-সংখ্যা ৭৫৪০১ ।