পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अदलैी या ठख्ब्रिनौ । প্ৰতি সোমবার দিবস মন্দিরের সেবকেরা পঞ্চমুখী মুকুট লইয়া মহা সমারোহে কুণ্ডাভিমুখে গমন করে, সে সময়ে মন্ত্র পাঠ ও জয়ধ্বনি হইতে থাকে এবং দুই দিক হইতে পাণ্ডীগণ ময়ুরপুচ্ছের চামর বীজন করে। মুকুট জলাশয় তীরে আনীত হইলে প্রধান পুরোহিত মন্ত্রোচ্চারণ পূর্বক উহা ধৌত করিয়া মন্দিরে আনয়ন করতঃ মহাকালের মাথায় পরাইয়া দেন, তখন মহাকাল কৌষেয় বসন পরিধান পূর্বক মণি-মাণিক্যেবিভূষিত হইয়া মনোহর শোভা ধারণ করেন এবং ভক্তবৃন্দের পূজা গ্ৰহণ করিয়া থাকেন। এই দেব-মন্দিরের সমুদয় কাৰ্য্যভার তৈলঙ্গী ব্ৰাহ্মণ ও বাহোরী নামক কতকগুলি মাড়োয়ারীর উপর ন্যস্ত আছে। মহাকাল শিবলিঙ্গ সাধারণতঃ “অনন্ত-কল্পেশ্বর” নামে পরিচিত । এস্থানে গুজরাটী ব্ৰাহ্মণের সংখ্যাই অধিক। রামসনেহী, দাদু, কবীর পন্থী, রামাৎ, রামানুজ প্রভৃতি সম্প্রদায়ও উজ্জয়িনীতে দৃষ্ট হইয়া থাকে। বৰ্ত্তমান উজ্জয়িনী নগরী কে স্থাপন করিয়াছেন, তাহার কোনও প্ৰকৃত প্ৰমাণ পাওয়া যায় না । অতি প্ৰাচীন যুগে মহারাজা বিক্ৰমাদিত্য এবং তাহার পরবর্তী অধীশ্বরগণের পরে ভোজবংশীয় নৃপতিগণও কিয়দিনের নিমিত্ত এস্থানে শাসন দণ্ড পরিচালনা করিয়াছিলেন। আলাউদ্দীন খিলিজির সময় হইতে ইহা মুসলমানগণের হস্তে পতিত হয়। ১২৯৫-১৩৮৯ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত এক এক জন রাজপ্ৰতিনিধির উপরে শাসনভার অৰ্পিত ছিল। ১৩৮৯ খ্ৰীষ্টাব্দে মুসলমান শাসন-কৰ্ত্তা স্বাধীনতা লাভ করেন এবং ১৫৩১ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত স্বাধীনভাবে রাজকাৰ্য্য পৰ্য্যালোচনা করিয়াছিলেন। অতঃপর গুজরাটের রাজা, বাহাদুর সাহ কর্তৃক উজ্জয়িনী অধিকৃত হয়। ১৫৭১ খ্ৰীষ্টাব্দে সম্রাটু আকবর সাহ এই স্থান জয় করেন। এস্থানের নিকটেই ১৬৫৮ খ্ৰীষ্টাব্দে ঔরঙ্গাজীব ও দারা এই দুই সহোদরে ঘোরতর যুদ্ধ হইয়াছিল। ১৭২১ খ্ৰীষ্টাব্দে মহারাষ্ট্র নরপতি বাজীরাও পেশোয়া মালব প্ৰদেশ ও তাহার রাজধানী উজ্জয়িনী অধিকার করেন। ১৭৯২ খ্ৰীষ্টাব্দে হােলকার এই স্থান দখল করিয়া । बश्ांभ नभ कब्रिशा कलन, তৎপরে সিন্ধিয়ার : ঐতিহাসিক उष्य। ন্ধিয়ার হস্তগত হয়। এ न པཐོ་ .ഴുത്ത്("