পাতা:ভারত মহিলা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

さ ভাবতমহিলা । গ্রন্থাবলী হইতে কতকগুলি প্রসিদ্ধ স্ত্রীলোকের চরিত্র সম লোচনা করিব । ( সামাজিক অবস্থা জানিবার উপায় ) সেই সামাজিক অবস্থা জানিবার নান উপায় আছে । প্রথমতঃ বেদ, দ্বিতীয় স্থতি, তৃতীয় পুরাণ এবং চতুর্থ তন্ত্র। কিন্তু এই সকল গ্রন্থের কোন স্থানেই স্ত্রীলোকের সামাজিক অবস্থা একত্র বর্ণিত নাই । নানাস্থান হইতে সংগ্ৰহ করিয়া লইত্তে হইবে । বিশেষতঃ পুরাণের অধিকাংশ আবার কবিকল্পনাসস্থত । সুতরাং উহাকে কোনরূপেষ্ট প্রকৃত সমাজচিত্র বলা 'शार्थ না । বেদ ও তন্ত্র, উপাসনা প্রণালী ও অন্তান্ত ধৰ্ম্মসংক্রান্ত কথাতেই পূর্ণ। কেবল স্মৃতিসংহিতাসকলেই প্রকৃত সমাজের যথার্থ বিবরণ পাওয়া যায়। বর্ণধৰ্ম্ম বর্ণন করাই স্মৃতিশাস্ত্রের উদেণ্ড । অতএব উহা হইতে আমাদিগের প্রমাণ প্রয়োগ অধিক পরিমাণে সংগৃহীত হইবে । ( স্ত্রীলোকদিগকে সাবধানে রক্ষা করিতে হইত ) প্রাচীন ঋষিগণ স্ত্রীলোককে যাবজ্জীবন পুরুষের অধীন করিয়া গিয়াছেন। স্ত্রীলোকের স্বাধীনতা নাই, “ন স্ত্রী बांउबा भइठि" हेश नकल थबिझे बूङकté शेोकांब्र कब्रेिब्र গিয়াছেন । মনু বলেন, “স্ত্রীলোকের অভিভাবকের তাহ+ দিগকে দিন রাত্রি আপনাদের অধীনে রাখিবে । নিয়মমত বিশ্রামসময়েও স্ত্রীলোকদিগকে তাহাদিগের রক্ষাকৰ্ত্তার নিদেশমত কাৰ্য্য করিত্তে হইবে।” যাজ্ঞবল্ক্য বলেন, “পিতা মাতt বাল্যকালে, স্বামী যৌবনে ও বৃদ্ধাবস্থায় পুত্রের স্ত্রীলোকের