পাতা:ভাষা বিজ্ঞান নামক বাঙ্গালা ভাষার ব্যাকরণ.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাষা বিজ্ঞান । ఫిసి চন্দ্র বিন্দু স্বরের উপরে থাকে এবং তৎসহ ধৃগপৎ উচ্চারিত হয়। যথা অ, অ1 ইত্যাদি। ! বর্ণ সমূহের উচ্চারণ স্থান । ২৮ স্বত্র।" কণ্ঠ, তালু, মূদ্ধ, দন্ত, ওষ্ঠ, জিহা এবং নাসিক এই সাতটিকে বাগিক্রিয় বলে। কারণ অন্তরস্থ বায়ু নির্গমন কালে ইহাদের আঘাত প্রতিঘাতে অক্ষর সকল উৎপন্ন হয় । ” ২৯ স্বত্র । অ আ আ ক খ গ ঘ হ এই আট বর্ণের উচ্চারণ কণ্ঠ হইতে হয় এ জন্য ইহাদের নাম কণ্ঠ্যবর্ণ। * ৩০ স্বত্র । ই ঈ চ ছ জ ঝ শ এই সাতটি তালব্য বর্ণ। ৩১ স্বত্র । ঋ স্থ ট ঠ ড ঢ র ষ এই আটটি মৃদ্ধণ্য বর্ণ। ৩২ স্থত্র । ত থ দ ধ ল স এই ছয়টি দন্ত্য বর্ণ। ৩৩ সুত্র। উ উ প ফ ব ভ ও এই সাত বৰ্ণ কেবল ওষ্ঠ সঙ্কোচ দ্বারা উৎপন্ন হয় এজন্ত ইহার ওষ্ঠ্য বর্ণ নামে খ্যাত । ৩৪ স্বত্র । ঙ ঞ ণ ন ম এই পাঁচ বর্ণ যথা ক্রমে কণ্ঠ, তালু, মূৰ্দ্ধা, দন্ত, এবং ওষ্ঠে আঘাত করিয়া শেষে সকলেই নাসিকা দ্বারা নির্গত হয় । এজন্ত তাহারা অনুনাসিক বর্ণ নামে খ্যাত । ৩৫ স্থত্র। এ ঐ এই দুই বর্ণ কণ্ঠ ও তালু উভয়ের প্রতিঘাতে উৎপন্ন হয়। এজষ্ঠ তাহারা কণ্ঠ তালব্য বর্ণ। ৩৬ স্বত্র। ঔ কার কণ্ঠৌষ্ঠ বর্ণ। কারণ কণ্ঠ ও ওষ্ঠ উভয়ের প্রতিঘাতে ব্যক্ত इंद्म । ৩৭ স্বত্র । ব কার দস্ত ও ওষ্ঠ সংযোগে উৎপন্ন জন্ত দন্তৌষ্ঠ্য বর্ণ। ৩৮ স্থত্র। ৎ এবং ষে বর্ণে যুক্ত হয় তাহাকেই নাসা হইতে উচ্চারণ করায় এজন্ত তাহাদিগকে সামু-নাসিক বর্ণ বলে । ৩৯ স্বত্র। বিসর্গের কোন উচ্চারণ স্থান নির্দিষ্ট নাই। ইহা যেবর্ণে যুক্ত হয় তাহারই উচ্চারণ স্থান গ্রহণ করে।