পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ «ه هاد rt পাকস্থলীর অন্থস্থত। - సి: অভাবই প্রথম প্রকাশ পায় ও তৎদরূণ পাকস্থলীতে টেষ্টমিল অধিক সময় পৰ্য্যন্ত বৰ্ত্তমান থাকে। পাকস্থলীর কেনসার ও পুরাতন প্রদাহে মিউকাষ ৰাতিত, উভয়েই পাকস্থলীর ভিতরের পদার্থের অভাব দেখা যায় কিন্তু এই মিউকাষ পুরাতন পাকস্থলীর প্রদাহে প্রচুর পরিমাণে থাকে যখন কেনসার রোগে প্রায় বা একেৰারেই দেখিতে পাওয়া যায় না ; পুরাতন পাকস্থলীর" প্রদাহে পাকস্থলীর ভিতরের পদার্থে প্রচুর পরিমাণে মিউকাষ দেখিতে পাওয়া যায় এবং এই রোগে মিউকাষ গ্রন্থী ব্যতিত পাকস্থলীর অন্তান্ত শক্তি নষ্ট হয়। পাকস্থলীর দেওয়ালকে এট মিউকাষ কম্বলের ন্যায় আবৃত করিয়া রাখে ও অনেক সময়ে পাকস্থলীর ধৌত জলে অধিক পরিমাণে এই মিউকাষ দেখিতে পাওয়া যায় । পাকস্থলীর খাদ্য মিউকাষ আবৃত থাকে ও পাকস্থলীর পদার্থের মধ্যে কখন কখন মিউকাষে জ্জরিত মিউকাষ পিও দেখিতে পাওয়া যায়। এই প্রকার প্রদাহে প্রায়ই পাকস্থলী ধৌত করিলে উপকার পাওয়া যায় কেন না ইহাতে মিউকাষ সমূহ ধৌত হইয়া আসায় খাদ্য পাকস্থলীর স্নায়ুৰিক যন্ত্রের সহিত সংযুক্ত হইতে পারে ও তাঁহাতে পাকস্থলীর দেওয়ালও তাহার স্বাভাবিক ক্ষমতা ধীরে ধীরে পুনঃ প্রাপ্ত হইতে পারে । এই অবস্থায়ও যখন পাকস্থলীর স্নায়ুবিক কেন্দ্র একেবারে নষ্ট হইয়া যায় তখন কখন কখন পাকস্থলী ধৌত করিয়া ও সুফল পাওয়া যায় না । পাকস্থলীর ক্ষষ্ঠ রোগে তাছার তরঙ্গীত কাৰ্য্যের আধিক্য দেখা যায়। টেষ্টমিল আহারের অতি অল্প সময় পরই খাদ্য তরঙ্গায়ীত কার্য্যের আধিক্য বশতঃ বাহির হইয়া ডিউডিনামে প্রৱেশ করিতে দেখা যায় এবং ইহা যে অমাধিক্যের দরুণই হয় তাহার সংশয় নাই । তাই যদি টেষ্ট মিল খাওয়ার এক কিম্বা দেড় ঘণ্টা অন্তরই খাদ্য পাকস্থলী হইতে বহির্গত হইয়া গিয়াছে দেখিতে পাওয়া যায় তবে অন্তান্ত লক্ষণ ব্যতিত ও পাকস্থলীর ক্ষত রোগ হইয়াছে বলিয়া বলা যাইতে পারে । মিউকাষ কখনও পাকস্থলীতে বৰ্ত্তমান থাকে না, কারণ মিউকাষ উৎপত্তির সহিতই ইহা পরিপাক হইয়া অন্ত্রে বাহির হইয়া যায় । সাধারণতঃ পাকস্থলীর পচনজনিত অধিক বায়ুর সঞ্চার হইলেই পাকস্থলীর ক্ষত রোগ নয় বলিয়া অনুমান করা যায় । স্বাভাবিক বা অধিক পরিমাণে হাইড্রক্লোরিক অম্ল পাকস্থলীতে বৰ্ত্তমান থাকিলেই পচন নিবারণ করে ও অধিক বায়ুর সঞ্চারও হয় না । অথবা ইহা বলা যাইতে পারে যে পাকস্থলীর দেওয়ালের তরঙ্গায়ীত শক্তির স্বাভাবিক অবস্থা বা আধিক্য হইলে পাকস্থলীতে কদাচ পচনজাত বায়ুর সঞ্চার হয়, এবং লবের মতে এই বায়ুর সঞ্চারই পাকস্থলীর তরঙ্গায়ীত কার্থ্যের অভাবের প্রমাণ । উপরোক্ত নিয়মের পরিবৰ্ত্তন নারভাল্ ডিসূপেপসিয়াতে দেখা যায়, তখন যদিও পাকস্থলীর এই স্বাভাবিক তরঙ্গারীত কাৰ্য্যের বাধা না হয় তবু এই বায়ুর সঞ্চার হয় ও ইহা একটী এই ব্যারামের প্রধান লক্ষণ। । উপরোক্ত বিবরণ মনযোগের সহিত পাঠাস্তুে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে পাকश्लौव्र बांद्रांभ निर्मग्न कल्ला य ठहे कठिन इडेक না কেন একেবারে অসম্ভব ব্যাপার নয় ও ।