পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ هه داد و retی দীর্ঘায়ু লাভের উপায়। రీస్ ' যথা—লিউসিন, টাইরোসিন, স্কেটোল, ফেনোল, ইত্যাদি। এই সকল পরিবর্তিত বস্তু, দেহের মধ্যে গৃহীত না হইলে, ক্ষুদ্রাক্সমধ্যস্থ নানাজাতীয় জীবাণু কর্তৃক বিভিন্ন প্রকারের পদার্থে পরিণত হয় ; সেই সকল পদার্থ বা তৎকর্তৃক স্বই নানাজাতীয় বিষ ( toxin <l ptomaine) grata হইতে রক্ত মধ্যে গৃহীত হয়। এই বিষ রক্তের সহিত মিলিত হইয়া নানারূপ দৈহিক অশান্তি, দেহ HCMg ffHtą fŘ#f5 ( Auto-intoxication) প্রভৃতি উপসর্গ আনয়ন করিয়া মানব শরীরকে ক্ষীণ, ত কৰ্ম্মণ্য ও ক্রমশঃ স্বল্পায়ু করিয়া ফেলে। ক্ষুদ্রাস্ত্রস্থ নানাজাতীয় জীব'ণুর এই ক্রিয়াকে ইংরাজীতে proteolytic (ब অগুলালজাতীয় বস্তুর বিভাজক বা সংহারক) ক্রিয়া কহে ; ইহার ফলে নানা প্রকারের বিজাতীয় বায়ুর উৎপত্তি ও বিষের স্বষ্টি এবং পাকযন্ত্রের এত পরিশ্রমের ফল একেবারে বৃথায় নষ্ট । এই সকল কথার সবিশেষ প্রমাণ সকলেই কিছু না কিছু অবগত আছেন । যে ব্যক্তি গুরুতর ভোজন করে তাহার আলস্ত আইসে। যে ব্যক্তির কোষ্ঠ শুদ্ধি হয় না, তাহার তাবৎ দেহই বিকল । বুদ্ধলোকেরা অহিফেনসেবী হইলে, আকস্মিক उँमद्रांभञ्च ८डां★ां कब्रिञ्च श्रां८कन ! ऍांशंद्र কচিৎ মাংসাহারী তাহারা উপযুপিরি মাংসাহার করিলে বা বেশী আহার করিলে, অশেষ প্রকারের শারীরিক গ্লানি ভোগ করিয়া থাকেন। মাংসভোজীদের মধ্যে উদরাময়, ৰিস্বচিক বা আমাশয় যেরূপ মারাত্মক, শাকান্নভোজীদের মধ্যে উহা তদ্রুপ নহে । অতএব বেশ প্রতীতি হইতেছে যে, আমাদের | ইণ্ডোল, ' যাবতীয় আহাৰ্য্যের মধ্যে অগুলাল জাতীয় আহার্যই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক পচনশীল ; এবং ইহাই অন্ত্রপথে তত্রস্থ জীবাণু (intes tinal flora) of atal ext33 fasts পদার্থে পরিণত হইয়া, পরে রক্তের সহিত মিলিত হইয়া, মানবকে স্বল্পায়ুঃ করিয়া থাকে। অতএব, উহা নিবারণের উপায় কি ? উপায়, উক্ত জাতীয় পদার্থের বর্জন ৰ হ্রাস করণ। কিন্তু উপদেশ সকল সময়ে সকল ব্যক্তি কর্তৃক পালিত হওয়া অসম্ভব। অধ্যাপক মেচনীকফ তুরস্ক প্রদেশস্থ ੋਂ গেরিয়ায় ভ্রমণকালীন লক্ষ্য করেন যে, অন্যান্য দেশ অপেক্ষ তথায় সৰ্ব্বাপেক্ষ বৃদ্ধের সংখ্যা বেশী। এবং যাবতীয় কারণীকুসন্ধানেও, তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েন যে, সেই দেশের সকল লোকেই এক প্রকার দধি সেবন করিয়া থাকেন, এবং তাঁহাই র্তাহীদের দীর্ঘায়ু হইবার একমাত্র কারণ। এক্ষণে দেখা যাউক ঐ কথার মূলে কতটা সত্য আছে । ভারতবর্ষে দধি ও ছানা, ঈজিপ্তে লেবেন ( Leben ), রূশিয়ায় কুমিল ( Koumiss ) s C-FfF3 ( Kephyr ), আমেনিয়ায় মাজুন ( Mazum ) রোমে sięfisitzt (Oxygala), stros frèR ( Chiston ), আলজিরিয়ায় ও টউনিসে রায়েৎ ( Rayet ) বুলগেরিয়ায় জগহুর্ত ( Yoghourt ) প্রভৃতি অশেষ প্রকারের দধি জগদ্বিখ্যাত। ঐ সকল দুগ্ধের বিকার কেমন করিয়া হয় ? - এই কথার মীমাংসা করিবার পূৰ্ব্বে, দুগ্ধের উপাদান কি কি, ও সাধারণতঃ দুগ্ধ কি ৷