পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩৬ ভিষক-দৰ্পণ । [ জুন, ১৯০৯ এমরফস এপোমফিন । ইহা ধুসর बर्नु रिनििष्ट्रे চূর্ণ। প্রথমোক্ত ঔষধ অপেক্ষ ইহা জলে অধিক দ্রব হয়। ইহার মাদক ক্রিয়া প্রবল। কিন্তু ইহার ব্যবহার নাই । এপোমর্কিন মিথাইল ব্রোমাইড এ শ্রেণীর ঔষধ নহে । তাহা স্মরণ রাখা উচিত । এই ঔষধ ইউপোরফিন নামে পরিচিত। প্রথমে এপোষর্কিন দেখিয়া ভূল না করার জন্য ইহা উল্লিখিত হইল । মন্তব্য । এপমফিনের নিদ্রাকারক ক্রিয়ার বিষয় উল্লেখ করার জন্য এই বিষয় উল্লিখিত হইল । স্বরূপ রাসায়নিক তত্ত্বাদি উল্লেখ করার উদ্দেশ্য এই যে, যাহাদের ভৈষজ্যতত্ত্ব বিষয়ক নুতন গ্রন্থ নাই, তাহারা এপোমর্কিন সম্বন্ধে সমস্ত জ্ঞাতব্য বিষয় এই প্রবন্ধে জ্ঞাত হইতে পরিবেন । ডাক্তার ডগলাসের মন্তব্য নিম্নে সঙ্কলিত হইল। মর্ফিয়া হইতে যে সমস্ত ঔষধ প্রচারিত হইয়াছে, তৎসমস্তের মধ্যে এপোমর্ফিনের ক্রিয়া এক বিশেষ প্রকৃতি বিশিষ্ট । ইহার সঙ্গে অপর কোন ঔষধের তুলনা হইতে পারে না, এপোমর্কিন মর্ফিয়া হইতে প্রস্তুত অথচ মর্ফিয়ার ८कांन त्रांमप्रेिक डिकब्र हे शंद्र नॉट्रे ! हेझ বমন কারক সত্য কিন্তু ইহার নিদ্রাকারক ক্রিয়াও অত্যন্ত প্রবল। কিন্তু এই নিদ্রাকারক ক্রিয়াও অপরাপর নিদ্রাকারক ঔষণের ক্রিয়া হইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতি বিশিষ্ট। ইহার বমনকারক ক্রিয়ার বিষয় সকলেই पञवृ१ोंङ पञां८छ्न ! दिखु निणांकांत्रक क्रिब्रांद्र विशग्न अन्न किंकि९ग८कहे खळांङ श्रां८छ्न । এপোমর্ধিনের নিদ্রাকারক ক্রিয়ার বিষয়ে ১৮৯৯ খৃষ্টান্ধে ডাক্তার ডগলাস মহাশয় সৰ্ব্ব প্রথমে প্রচারিত করেন । তৎপর হইতে ইহার নিদ্রাকারক ক্রিয়ার বিষয়ে অনেকে পরীক্ষা করিয়াছেন । প্রথম প্রথম এই ঔষধ প্রযোগ করিলে নিদ্রাকারক ক্রিয়া প্রকাশিত হয় সত্য, কিন্তু কতক দিবস প্রয়োগ করিলে শেষে আর উক্ত ক্রিয়া প্রকাশিত হয় না । ঔষধ সহ হইয়া যায় ] অনেকে মনে করিতে পারেন যে, এপোমর্কিন মফিয়া অবিকৃত থাকিলে সেই মর্ফিয়ার ক্রিয়ার ফলে নিজা উপস্থিত হয়। বাস্তবিক কিন্তু তাহা নহে । কারণ ঔষ্ট গ্রেণ মর্ফিয়ার ক্রিয়ার জন্ত নিদ্রা উপস্থিত হওয়া সম্ভবপর নহে । ইহা এপোমর্ফিনের বিশেষ ক্রিয়া । == সাধারণতঃ ঔ গ্ৰেণ মাত্রাই নিদ্রাকারক মাত্রা। তবে ধাতুপ্রকৃতি অনুসারে কিছু কম বা কিছু বেশী হইতে পারে। তৰে এমন মাত্রায় প্রয়োগ করিতে হইবে যে, বিবমিষা বা বমন উপস্থিত না হইতে পারে । অথচ তাহার সন্নিকটবৰ্ত্তী মাত্র হওয়া আবশুক । নিতান্ত অল্প মাত্রা হইলে কোন ফলই হয় না। একটু বেশী হইলেই বমন উপস্থিত হয়, আবার একটু অল্প হইলে নিদ্রা উপস্থিত হয় না । স্বতরাং সাবধানে নির্দিষ্ট | মাত্রা স্থির করিতে হয়। উপযুক্ত মাত্রা স্থির হইলে ৩০ মিনিটের মধ্যে রোগী গাঢ় নিদ্রায় অভিভূত श्ध्र ! অধস্বাচিক প্রণালীতে প্রয়োগ করা অীবঙ্গাক ।