পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৪২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चरछेदिब्र, s२०> ] রসনা । । Q UN9 ৰাধির আরোগ্যকর দিকে অগ্রসর হইতে আরম্ভ হয়, তৎকালে রসনার আর্দ্রতা সংঘটত না হইয়া শুষ্কতার বৃদ্ধি হইতে থাকিলে যেমন চিকিৎসকের চিস্তা বৰ্দ্ধিত হইতে থাকে, সেইরূপ রসনার মল পরিস্কৃত হইতে হইতে পুনরায় গাঢ়ৰূপে অপরিস্কার হইয়া আসিলে বিশেষ চিন্তার হেতু হইয় উঠে, পীড়ার বৃদ্ধি বা অপর কোন নূতন পীড়া উহার সহিত মিলিত না হইলে, কদাপি এরূপ সম্ভবে না | রসনার মল ও শুষ্কতার অবস্থা সন্দর্শন করিয়া, পীড়ার বদ্ধন বা উপশম বিষয়ে, আমরা অনেক তথ্য বিজ্ঞাত হইতে পারি, রসনার শুষ্কতা ও তদুপরিস্থ মল এবং ব্যাধির অপরাপর দুল্ল ক্ষণ সমূহ অপস্থত হইয়াছে, সন্দর্শন করিয়া আমরা বুঝিতে পারি ব্যাধিত ব্যক্তি পীড়ার হস্ত হইতে নিস্কৃতি লাভ করিয়াছে; কিন্তু যদি ব্যাধির অন্তান্ত দুল্ল ক্ষ৭ সকল অপগত হইলেও রসনার উক্তবিধ অবস্থা পরিদৃষ্ট না হয় অর্থাৎ রসনার উপরিস্থ মল ও উহার শুষ্কতা অবস্থান করিতে বা বৰ্দ্ধিত হইতে দৃষ্ট হয়, তাহা হইলে, পীড়িত ব্যক্তি ষে তখনও রোগশূন্ত হয় নাই, তাহ নিঃসংশয়িতরূপে বুঝিতে পারা যায়। এমতাবস্থায় রোগীর প্রকৃত রোগ বিদূরিত হওয়া সম্ভব, স্পষ্টীকৃত না হইলেও রোগীর দেহাভ্যস্তরে যে, অপর কোন ব্যাধি লুক্কায়িত ভাবে অবস্থিতি করিতেছে, তাছা বুঝিতে পারা যায় । কখন কখন রসনার উপরিস্থ ঝিল্লী বিদীর্ণ হইয়া যায়। এই বিদারণ কখন কখন পেশী পৰ্য্যন্ত বিস্তীর্ণ হইয়া পড়ে । ম্যালেরিয়া জরের আক্রমণে রসনার এবম্বিধ অৰস্থ পরি দৃষ্ট হয়। রোগের আতিশয্য-সহকারে রসনার শুষ্ক ও বিদারিত অবস্থা পরিদৃষ্ট হইলে আশস্কার কারণ হইয়া উঠে। রসনার অধঃ পৃষ্ঠার বিদারণ এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষত উপদংশ রোগে পরিদৃষ্ট হইয়া থাকে। রসনার উপরি ভাগে শ্বেতবর্ণ অনুচ্চ কতকগুলি দাগ দৃষ্ট হয়, ইহা অনেক স্থানে সোরায়েসিস্ পামেরিস রোগের পরিচায়ক চিহ্ন । 曦 কখন কখন রসনায় এক প্রকার ক্ষত দেখিতে পাওয়া যায়, ইহাকে থ,স কহে । ইহা বিবিধ হেতুবশতঃ সংঘটিত হইয়া থাকে। শৈশদাবস্থায় ইহা প্রায়ই সংঘটিত হয় । ফলতঃ ইহাকে স্থানিক পীড়া মধ্যে পরিগণিত করা হয় । কিন্তু কোন কোন ব্যাধিতেও যে ইহা ংঘটিত হইতে পারে তাহা স্মরণ রাখিতে হইবে । মুখগহবরের শ্লৈয়িক ঝিল্লীর স্থানে স্থানে প্রদাহ জন্মে, এই প্রদাহের প্রারম্ভে আক্রান্ত স্থল লোহিতবর্ণ ধারণ করে, পরে শীঘ্রই ঐ লোহিত স্থান শ্বেতপূর্ণ আবরণে আবৃত হয় ; পীড়া বৃদ্ধি হইলে এই শ্বেতবর্ণ স্থানই ক্ষতাকারে পরিণত হয় । ব্যাধি আরোগ্যোন্মুখ হইয়া আসিলে ঐ শ্বেভাবরণ ক্রমে উঠিয়া যায় ও নানা বর্ণ ধারণ করে, আফথি রোগও থ,শেরই অনুরূপ ব্যাধি, অনেক স্থলে ইহাদের একটাকে অন্তটা বলিয়া আরোপ করা অসম্ভব নহে। এতদুভয়ের মধ্যে পার্থক্য এই যে, প্রশ রোগে আক্রাস্ত স্থল প্রথম প্রদাহিত হয়,পরে ঐ স্থানে শ্বেতবর্ণ श्रांबद्रद *ीएफ़ ७द९ श्रJांक्षथि ८ब्रां८१ व्यांकांछ স্থলে প্রথমে ফোস্ক গলির গিয়া ক্ষতাকারে পরিণত হয় ও উপরে খেতৰণ আৰরণে आइड इव । जनन अभूतौक५ वज शब