পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৫০৮

ভিষকৃ-দৰ্পণ । هده جد ,aهاتج قf ] . 8\)e স্থান পরিবর্তনের ব্যয় বহন করিতে সক্ষম হয় । স্থান পরিবর্তন করিতে যাইয়া অস্বাস্থ্যকর বাড়ী ঘরে ও দুশ্চিস্তায় জর্জরিত হইয়া এবং অর্থের ভাবন ভাবিয়া যেমন তেমন করিয়া কাল যাপন করিলে তাহার সুফল আশাকরা ৰাতুলতা মাত্র বলিয়া আমার মনে হয় । যাহারা অনায়াসে ব্যয় বহন করিতে না পারেন, র্যাহীদের বাড়ীর চিন্তা করিতে হয়, আমার মতে র্তাহাদের কখনও দূরদেশে স্থান পরিবর্তনে যাওয়া উচিত নয়। যাহারা ব্যয় বহন করিতে পারেন বা পারেন না, এই উভয় প্রকারের লোকেই দূরদেশে স্থান পরিবর্তন করিতে যাওয়ায় আমার মতে আশকুরূপ দেখা যায় না। শরীরের সহিত মনের ঘনিষ্ট সম্বন্ধ । মন যদি অতি খারাপ ও সদা চিস্তাযুক্ত থাকে তবে তাহার শরীর কিছুতেই ভাল থাকিতে পারে না । আর, মনের জোরেও অনেক রোগী রোগমুক্ত হয় ; তাহার আর সংশয় নাই এবং এবিষয়ে চিকিৎসকমাত্রেই জানেন। পূৰ্ব্বে বাংলা দেশে স্বধু মেলেরিয়া দেখা বাইত। কিন্তু এখন আস্তে আস্তে এই ব্যারাম সমস্ত ভারতবর্ষে বিস্তুত হইয়া পড়িতেছে। এখন এমত স্থান অতি অল্পই আছে যে স্থানে মেলেরিয়া একেবারে প্রবেশ করে নাই । স্থান পরিবর্তনে স্বফল না হওয়ার ইহাও যে আর একটী কারণ ; তাহারও সন্দেহ নাই। এই শ্রেণীর রোগীর চিকিৎসায়ও কুইনান, আরসেনিক ও লৌহই আমাদের আশাস্থল। রোগীর অবস্থানুসারে চিকিৎসার विडिब्रङ इ७ग्रां नद्रकांद्र । অমেক রোগীতে নিম্নলিখিত ঔষধে বিশেষ উপকার দেখা पांब्र ! অনেক ব্যৱহার করিয়াছিলেন । টি: ষ্টিল—১০ ফোটা, লাঃ হাইড্রারজ পারক্লোর—;—১ড়াম,কুইনাইন সালফ—২-৫গ্ৰেণ গ্লিসারিন—১ ড্রাম, গুল ১ এক আউন্স এই এক মাত্রার পরিমাণ ॥ ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ বার লেব্য, আমি এই স্থাসপাতালে কোন কোন রোগীতে বিশেষ যাহাদের অন্ত্রের অসুস্থত আছে তাহদের উপর এই ঔষধ প্রয়োগে বিশেষ ফল লাভ পাইয়াছি। এই ঔষধ অনেক দিন হইতে চলন আছে ও সুফল দান করে বলিয়া জনেক বড় বড় চিকিৎক ব্যবহার করেন । সাধারণ স্পিন মিক্‌চারে যাহাদের রক্তহীন স্থা বন্ধ না হয় বা রক্তহীনতা হ্রাস না হয়, তাহদের উপরোক্ত মিক্‌চারে অনেক সময় আশ্চৰ্য্যজন মুফল দেখা যায় । কেন হয়, তাহ সহজে ব্যাখ্যা করা যায় না । যে সমস্ত রোগীর পূৰ্ব্বে উপদংশ রোগ ছিল ও পরে মেলেরিয়ায় ভুগিতেছে, তাহদের উপর উৎকৃষ্ট কাৰ্য্য করে । অনেক সময় রোগীর বাহ বন্ধ করিয়া দিয়া যে ইহা কুফল প্রসব করিতে পারে তাহার সন্দেহ নাই । সুতরাং এই মিক্‌চার ব্যবহার সময়ে রোগীর বাহের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হইবে। যদি কোন কুফলের লক্ষণ প্রকাশিত হয় তখন একেবারে ঔষধ বন্ধ করিয়া দেওয়া একান্ত কৰ্ত্তব্য । এই বিভাগের রোগীর, মুধু শরীরে ব্যায়াম সাধন করিয়া রোগী আরোগ্য হইতে আমি দেখিয়াছি। একটা রোগীর বিষয় অামি জানি, যিনি র্তাহার জীবনের আশা একেবারে ত্যাগ করিয়াছিলেন । নদীতে নৌকায় ৰাস করিতেন । স্থান পরিবর্তন ও ঔষধাদিও কিন্তু