পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এপ্রেল, ১৯০৪ ] এক রোগী ১৩৮১২ সেবন করিয়াছিল । পীড়ার আরম্ভ হইতে ঔষধ প্রয়োগ করিলে অধিকতর সুফল হইতে দেখা যায় । Dr. Abt Nst-H soo cofoxS EF ঔষধ প্রয়োগ কহিয়াছিলেন । তন্মধ্যে দুইজনের মৃত্যু হইয়াছিল । গড়পড়তা হিসাবে পীড়ার ভোগ কাল ২৩ দিবস হষ্টয়াছিল । ইহঁrর সমস্ত রোগীই বালক । ইনি চুর্ণরূপে ঔষধ প্রয়োগ করাই সুবিধা মনে করেন । காக দুর্বল শিশু—স্যালাইন ইনজেকশন । ( M. Pery. ) অসম্পূর্ণ পরিবৰ্দ্ধিত, অসম্পূর্ণ সময়েজাত এবং জুর্বল শিশুদিগের পক্ষে শৈত্য এবং পোষণাভবই মৃত্যুর প্রধান কারণ । এই দুইয়ের প্রতিবিধান করিতে পারিলেই অনেক শিশুর জীবন রক্ষ হইতে পারে। সাহেলদিগের অনেক হস্পিটালে শিশু চিকিৎসার এই দুই বিষয়ে বিশেষ লক্ষ্য করায় অনেক শিশুর জীবন রক্ষা হইতেছে । অসম্পূর্ণ পরিলৰ্দ্ধিত নবজাত-শিশুদিগের শৈত্য নিবারণ এবং উষ্ণত রক্ষার জন্ত ইনকুবেটারের ব্যবহার ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে সৰ্ব্ব প্রথম stās sa i ovvo įềft"7 Dr. Tarnie মহাশয় প্যারিস নগরির হস্পিটালে ইহার ব্যবহার আরম্ভ করেন । তদবধি নানা প্রকার हेन्कू८षप्लेi८ब्रव्र श्रांतिक्रांब ७द६ वादशंद्र हहेब्र! আসিতেছে । এদেশে সাধারণ লোকের মধ্যে কেবল মাত্র তুলা দ্বারা আবৃত করিয়া রাখার প্রথা প্রচলিত দেখা যায় । কিন্তু এদেশে পোষণভাব যত মারাত্মক, শৈত্য তত বিবিধ তত্ত্ব । গ্রেণ এসিটোজোন মারাত্মক >@ > নহে ৷ এই জন্ত শৈত্যের বিষয় । পরিত্যাগ করতঃ কেবল পোষণের বিষয় আলোচন করা উচিত । অনেকস্থলে শিশু থাইতে ন পারিলে ও খাওয়াইতে হয় । * কারণ, অনেক সময়ে দুৰ্ব্বলতা হেতু শিশু চুষিয়া যাইতে পারে না । কখন বা গলাধঃকরণ করিতে পারে না, আবার কখন বা গলাধঃকরণ করিলে ও বমন ই ইয়া যায় । একটু বয়স বেশী হইলে যদি নল দিয়া দুগ্ধ উদর মধ্যে প্রবেশ করাইয়া Cन € ६ झग्न डांश् छ्ठेष्ठा स्रांद्र वमन ट्य न ! কিন্তু অন্ত রূপে দুগ্ধ পান করিলে তাহ বমন হইয়া যায় । শিশু যদি দুৰ্ব্বলতার জন্ত স্তন হইতে দুগ্ধ চুষিয়া পান করিতে অক্ষম হয় তাহা হইলে ঝিনুক ইত্যাদি দ্বারা পান করান যাইতে পারে । গলাধঃকরণে অক্ষম হইলে নল দ্বারা পাকস্থলীর মধ্যে দুগ্ধ প্রবেশ করাইতে হয় । এই সকল স্থলে শিশুর পোষণ পক্ষে যে পরিমাণ দুগ্ধ আবশুক, তদপেক্ষ অল্প বা অধিক না হয়, তৎ প্রতিলক্ষ্য রাখা বিশেষ অবিশুক । অসম্পূর্ণ পরিৰ্দ্ধিত দুৰ্ব্বল শিশুর প্রতিপালনের পক্ষে ঐ দুইটাই প্রধান বিষয় । অপর সমস্ত আনুষঙ্গিক উপায় মাত্র । ঐ সমস্ত আনুষঙ্গিক উপায়ের মধ্যে স্তালাইন ইনজেকসন একটী । ডাক্তার পেরী মহাশয় মলদ্বারে লবণ জলের পিচকারী প্রয়োগের বিশেষ পক্ষপাতী, অপর কেহ কেহ অধত্ত্বাচিক প্রণালীতে প্রয়োগ করিতে উপদেশ দেন । ফল কথা এই যে, যে কোন পথে হউক না কেন লাবণিক জল শরীর মধ্যে প্রবেশের ফল একরূপ হইবে । Q