পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/২৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জুলাই, ১৯০৪ ] : বিবিধ তত্ত্ব । ૨૭ છે ণাল গ্রস্থির আভ্যন্তরিক স্রাব শর্কর নি:সরণের উপর কার্য্য করে । এডরিণালিনের স্রাব হ্রাস করার ক্রিয়ার জন্ত শর্করার অক্সিcछ*{न ए ७ग्नां ब्र विप्र श्ब्र । শোণিত সঞ্চালনের উপর এডরিণালিনের কার্য্য সম্বন্ধে বিশেষ অনুসন্ধান করা হইয়াছে । প্রান্তভাগের আকুঞ্চন হওয়ায় শোণিতব হার উপর কার্য্য হয় । প্রয়োগ করার প্রণালী অনুসারে এডরি ণালিনের বিভিন্ন রূপ কাৰ্য্য হয় –শির মধ্যে প্রয়োগ করিলে নাড়ীর গতি মন্দ হয় । অধস্বাচিক প্রণালীতে প্রয়োগ করিলে শ্বাস প্রশ্বাস কার্য্য দ্রুত ভাবে হইতে থাকে । পেরিটোনিয়ম মধ্যে প্রয়োগ করিলে অত্যন্ত অবসাদ, বমন এবং অন্ত্র হইতে শোণিত স্ৰাব হইতে থাকে । শিরা মধ্যে প্রয়োগ ফলে অশ্রু, লাল, পিত্ত সাব অধিক হয় এবং পাকস্থলী, মলদ্বার ও মুত্রাশয়ের স্ফিংটার পেশীর পক্ষাঘাত হয় । জরায়ু ও ভেসিকিউলী সেমিনেলিস সস্কুচিত এবং কনীনিক প্রসারিত হয় । স্রাবক কোষের এবং মস্বণ পেশী স্বত্রের প্রাস্ত ভাগের সাক্ষাৎ উত্তেজনার ফলে এই সমস্ত কার্য্য হওয়াই সম্ভব । মুখ পথে কোন বিষ প্রয়োগ করার পর गनि পেরিটোনিয়ম মধ্যে এডরিণালিন দ্রব পিচকারী দ্বারা প্রয়োগ করা যায় তাহা হইলে উক্ত বিষের ক্রিয় প্রকাশিত হইলে বিলম্ব হয় । জীবদেহের উপর ইহার অপর কার্য্য সমূহ পাঠক মহাশয়দিগের তৃপ্তিকর হইবে না বিবেচনা করিয়া অাময়িক প্রয়োগ উল্লেখ করিতেছি । অাময়িক প্রয়োগ । অন্নলছা প্রণালীর—পাকস্থলীর এবং অন্ত্রের যে কোন স্থান হইতে শোণিত শ্রাব হউক না কেন, তাহা । বন্ধ করার জন্ত এডরিণালিন দ্রব (১—১০০০) বিভিন্ন মাত্রায় প্রয়োজিত হয় । অবস্থা বিশেষে মাত্রার কম বেশী—৬ মিনিম মাত্রায় প্রত্যহ চারিবার হইতে ৩০ মিনিম মাত্রায় তিন ঘণ্টা - পর পর প্রয়োগ করা হইয়া থাকে । পরস্থ । অধত্ত্বাচিক প্রণালীতে ১ c, cm মাত্রায় দুই ঘণ্ট। পর পর এবং মল স্বারে প্রয়োগ করি- . য়াও সুফল হইতে দেখা গিয়াছে । মুখ পথে প্রয়োগ করিয়া কখন মধু মূত্রের লক্ষণ কিস্ব শোণিত সঞ্চাপ বৃদ্ধি হইতে দেখা যায় নাই । এডরিণালিন প্রয়োগ করিয়া পাকস্থলীর । প্রাচীরের পৈশিক দুৰ্ব্বলতা নষ্ট হইতে দেখা । গিয়াছে । ইহা একটী বিশেষ কাৰ্য্য । স্থিমেটেমেসিসে যেরূপ কাৰ্য্য করে, হিমপটাইসিসে ও সেইরূপ কাৰ্য্য করে—শোণিত শ্রাব রোধার্থে অধত্বাচিক প্রণালীতে, ফুসফুস মধ্যে এবং টেকিয়াতে প্রয়োগ করিয়া সুফল হইয়াছে। টে,কিয়াতে প্রয়োগ করায় কোন বিশেষ সুফল হইতে দেখা যায় নাই অর্থাৎ, ফুসফুস মধ্যে প্রয়োগ করিলে যেরূপ ফল হয় টে কিয় মধ্যে প্রয়োগ করিলেও সেইরূপ ফল হয় । রক্ত বমন পীড়ায় যে মাত্রায় প্রয়োগ করা হয় রক্তোৎকাস পীড়তেও সেই মাত্রার প্রয়োগ করা হয় । স্বাসকাস পীড়ায় এক এক সময়ে বিশেষ সুফল হয় । সাধারণ স্প্রে প্রণালীতে, নাসিকার শ্লৈমিক ঝিল্লিতে দ্রব রূপে অথবা ভেসেনিল ও ল্যানোলিন সহ মলম