পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રર ভিষকৃ-দপর্ণ । [জুলাই, » } πωμα μα حماسی حساسحساحتسامحس-سسسه இறம்_ந்தும் παßπυψαπακω ف== ح= রহিয়াছে সেটি ত রুদ্ধ হয় নাই। তবে কি এই রক্তস্রাব অনবরতই হইতে থাকে ? ना, उांश७ इब्र न। कथन छूई ठिन ঘণ্টা, কখনুও দুই তিন দিনও রক্তস্রাব হয় । সময়ের তারতম্য হইবার কারণ এই যে রক্ত যtহ বহিয়া আইসে, তাহ সেই স্যাকের মধ্যেই থাকে, ট্যাপের ছিদ্রমুখ রুদ্ধ হওয়ায় বাহিরে আসিতে পারে না । সুতরাং ক্রমে ক্রমে স্তাক্ট রক্তে পূর্ণ হইয় উঠে ; उथन मै ७कखैौछूठ ब्रटङद्र दब्रिां ज्ञङवांश् শিরস্থিত ছিদ্রটী বন্ধ হইয়া যায় এবং ঐ একত্রীভূত রক্ত বাহির করিয়া দিলে পুনরায় ঐ ছিদ্রমুখ দিয়া পূৰ্ব্বের মত রক্ত পড়িতে থাকে। অতএব বুঝ। যাইতেছে যে, রক্ত যত খরস্রোতে বাহির হয়, স্যাক্ পূর্ণ হইতে ততই অল্প সময় লাগে এবং স্তীক্ট যত অল্প সময়ের মধ্যে পুর্ণ হয়, রক্তস্রাবও তত অল্প সময়ের মধ্যে বন্ধ হইয়া যায় । স্তীক্ হইতে রক্ত বাহির করিয়া দিলে পুনরায় কিছুদিন পরে হিম্যাটোসিল পূৰ্ব্বাকার প্রাপ্ত হয় । ট্যাপিং ব্যতিরেকে অন্ত কারণেও স্ত্যাক মধ্যস্থ রক্তবtহ শিরা আঘাত পাইতে পারে এবং তাহীতেও হিম্যাটোসিলের উৎপত্তি হইয়া থাকে। অগুকোষে হস্তদ্বারা বলপূৰ্ব্বক চাপ দিলে অথবা পদের দ্বারা কি স্ব। অন্ত কোন প্রকারে সজোরে আঘাত করিলে উহার শুক মধ্যস্থ রক্তবাহ শির আঘাত প্রাপ্ত হইয়া হিম্যাটোসিল উৎপাদন করে। অধোমুখে পতিত হইলে কখন কখন অ ণ্ডকোষে এমন আঘাত লাগে যে সেই আঘাতে স্ত্যাক্ মধ্যস্থ রক্তবাহ শির। বিদারিত হইয়া যায় এবং উহা হইতে রক্ত বাহির হইয়া কোষমধ্যে একত্রিত হইতে থাকে । সুতরাং ইহাতেও হিম্যাটোসিলের উৎপত্তি হয়। টিউনিক ভেজাইনেলিসের অপক্লষ্টতা হেতু যে হিম্যাটোসিলের উৎপত্তি হয়, তাহাকে স্পন্টেনিয়স হিম্যাটোসিল বলে। স্পন্টেনিয়স হিম্যাটোসিল কিরূপে হয় এবারে তাহাই দেখাইব । প্রথমে টিউনিক তেজাইনেলিস মোটা হয়, এমন কি কখন কখন প্রায় ; ইঞ্চ পর্য্যস্ত ও মোট হইতে দেখা যায়, তখন উহার অভ্যস্তরীণ অংশ নিকৃষ্ট গঠনে পরিণত হইতে থাকে ; এই সময়ে টিউনিক ভেজাইনেলিস দুই ভাগে - বিভক্ত হইয়া যায় । এক ভাগ সম্মুখে ও অপর ভাগ পশ্চাতে থাকে। সম্মুখে যtহt থাকে তাহীর বর্ণ সাদা, গঠন স্বত্রময় ও কঠিন ; পশ্চাতে যাহ থাকে তাহ কোমল, তাহার বর্ণ ঈষৎ হরিদ্রাভ । এই অংশের কোন না কোন স্থান দিন দিন ক্ষয় পাইতে থাকে এবং ক্রমে রক্ত বাহ নাড়ীকে আবরণশূন্ত করিয়া ফেলে। তখন উহা সহজেই বিদীর্ণ হইয়া যায় এবং উহার মধ্য হইতে রক্ত বহির্গত হইতে থাকে। এই রক্ত অল্পঅল্প করিয়া স্যাক্ মধ্যে জমিয়া দিন কয়েকের মধ্যেই উহাকে পূর্ণ করিয়া ফেলে। যে রক্তবাহ নাড়ীটী বিদীর্ণ হয় তাহীর আকার যদি বৃহৎ হয়, তাহ হইলে শীঘ্রই স্তক্টেী পূর্ণ হইয়। হিম্যাটোসিল উৎপাদন করে ; ক্ষুদ্র হইলে কিছুদিন বেশী লাগে, এমন কি কখন কখন এক মাসেরও অধিক লাগিতে দেখা যায়। প্রথমাবস্থায় রক্ত তরল ও উহার বর্ণ স্বাহ স্বাভাবিক তাহাই থাকে ; কিক্ট কিছু দিন পরে রক্তের আর সে বর্ণ থাকে