পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/২৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩১ স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান । ৰেখৰ--ত্রযুক্ত ডাক্তার শ্ৰীশ্ৰীনাথ ভট্টাচাৰ্য্য বিদ্যানিধি এমৰি। , -- , ( পূৰ্ব্ব প্রকাশিতের পর ) দুগ্ধ-রক্ষণ । ছদ্ধ উত্তাপে ফুটিতে আরম্ভ হইলে তৎক্ষণাৎ এক ৰোতলে সম্পূর্ণ পরিপূর্ণ করিয়া ছিপি দ্বারা বন্ধ করির রাখিলে ২৪ দিন । দুগ্ধ সমভাৰে পরিরক্ষিত হয়। দুগ্ধের সহিত কিঞ্চিৎ চিনি মিশান উচিত। আর যদি ২৪ বৎসর তাজ রাখিতে ইচ্ছ হয়, তাহা হইলে ফ্যারেন হীট ২৫০ ডিগ্রী পৰ্য্যন্ত দুগ্ধ উত্তপ্ত করিয়া একটা সম্পূর্ণ বায়ু সম্পর্ক রহিত পাত্রে রাখিবে, তাহ। হুইলে তাজা থাকিবে । কিন্তু জাল দিবার সময় একটি বিশেষ আবৃত পাত্রে রাথিতে _হইবে। ২য়, উপায়। ছদ্ধ জাল দিবার পর সর্শফিউরস এসিডের ধূম তাহার ভিতরস্থ করিয়া সলফেট্‌ অব সোডা মিলাইবে তাহ হইলেও দুগ্ধ ৰহুকাল পরিরক্ষিত হইবে । ৩য়, উপায় । একটু চিনি ও কার্বনেট অৰ্ব সোড মিশ্রিত করিয়৷ উত্তমরূপে পরিরক্ষিত হইতে পারে । उांश८ठ कूर्श्व कॅकि इक्वेटल७ झानि नांझे । সচরাচর দুগ্ধ বায়ুশূন্য টিনে পরিরক্ষিত হইয়া থাকে। দুগ্ধ উত্তমরূপে জাল দিয়৷ নির্জল বা গাঢ় করিয়া কিঞ্চিৎ চিনি মিশ্রিত कब्रिव्र। नश्tछहे ब्रक्र कब्रां याग्न । ध्रुथं श्tउ মাখন প্রভিন্ন হইয় থাকে কিন্তু এই দুগ্ধে खण भि*ांश्८ण छेखम पॅछि झूरश्द्र नjांम २०॥२५ निन আস্বাদ পাওয়া যায়। এই প্রকার দুগ্ধকে কনসেন টেটেড বা নির্জল দুগ্ধ বলা যায়। পরিরক্ষিত তরল দুগ্ধে প্রায় নবনীত থাকে না। আর যদি থাকে তাহ পাউরুটার সহিত মিশাইয়া খাওয়া যায়। এই নবনীত পুনৰ্ব্বার দুগ্ধের সহিত মিশ্রিত করা সহজ নহে। কিন্তু প্রবাদ অাছে যে, দুগ্ধের সহিত অগুলাল মিশাইলে দুগ্ধ হইতে নৰ নীত স্বতন্ত্র হয় না । भन्म झुप्श्वन शनिछनकङ । शनि श्थ শুভ্ৰ ন হইয়া ঈষৎ নীল বর্ণ হয়, তাছাতে ভয়ানক উদরাময়, উদরাধান, পেটে ও পাকস্থলীতে বেদনা, এমন কি সময়ে সময়ে ওলাঠা ও আমাশয় জন্মাইয়া দিতে পারে। আমাদিগের দেশে দুগ্ধ হইতে নানাপ্রকার খাদ্য সামগ্ৰী প্রস্তুত হইয়া থাকে । ১ম, দুগ্ধ গাঢ়রূপে জাল দিলে ক্ষীর প্রস্তুত হয়, ক্ষীর হইতে নানাপ্রকার মিষ্টান্ন প্রস্তুত হইয়া থাকে । ৫ সের উত্তপ্ত দুগ্ধেব সহিত কোন প্রকার অম্ল দ্রব্য পাচ পোয়। নিশাইলে তখন তাহার আকৃতি ভিন্ন হইয়। থাকে তাহাকে ছানা বলে । এবং সেই ছানা দ্বারা নূতন নূতন প্রকার মিষ্টার প্রস্তুত হইয় থাকে । সন্দেশ, রসোগোল্লা ! यज्रउि शंमा बांब्रा यउठ ।। ५२९ श्रब्रम