পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৪ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় না । কোষ্ঠ উত্তম রূপ পরিষ্কার না হওয়া এইরূপ রোগের প্রধান লক্ষণ । সেই জন্য এনিমা দেওয়া, বেল খাষ্টতে দেওয়া, ইসপগুল, জাঙ্গী হরিতকী ও ইপিকাকুয়্যানহা একত্রে মিলাইয়া দিবারাত্রে ২বার কিম্বা ৩বার সেবন করাইতে হইবে । খাদ্য বিষয়ে দেখিতে হইবে যে অল্প পরিমাণে দুগ্ধ, লেবুর রস, সুপাচ্য অন্ন মধুর ফল এবং অন্ন দিতে হইবে। মাংস বন্ধ থাকা উচিত। মৎস্য অল্প পরিমাণে ভিক্ষক দর্পণ । i 예 s '. * A. r * مt l ;ייח y * r 1. k o - * W r 1" খাওয়াইলে ক্ষতি হয় না। কিন্তু যে সকল মৎস্যতে অধিক তৈল আছে তাহ কুপথ্য । মিউকোয়েড ডিসেনটি । ইহা সহজেই আরোগ্য হইয়া থাকে। ইহাতে, কেবল ক্যtষ্টর ওয়াইল দিয়া কোষ্ঠ পরিষ্কার করাষ্টয়। অল্প মাত্রায় ডোভাস পাউডার, ২১ দিবসের নিমিত্ত স্নান আহারের বিষয় যত্নশীল হইলে আর অধিক যত্ন পাইতে झ ग़ न | জল-কোশ চিকিৎসা | ৫০ ০ রোগীর পরিদর্শন ফল । লেখক শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার গিরীশ্চন্দ্র বাগছি। জল-কোশ শব্দটা অমর। ইংরাজি সাধারণ "হাইড্রোসিল” শব্দের পরিবর্তে ব্যবহার করিলাম । এই ব্যাধি জলকোশ ংজ্ঞা ব্যতীতও স্থান ভেদে “জলকোর গু,” “কোশবৃদ্ধি”,“জলদোষ”, “একশিরা” প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিহিত হইয়া থাকে আয়ুৰ্ব্বেদ ভাষায় ইহাকে "মুত্রবৃদ্ধি” সংজ্ঞ দেওয়৷ হইয়াছে ; কিন্তু নিদানতত্বের সহিত কিস্ব অবস্থান বা প্রকৃতির সহিত উক্ত অভিধানের কোনও সংস্রব নাই। বরং আধুনিক নিদানতত্ত্বানুসারে উক্ত সংজ্ঞাকে সম্পূর্ণ ভ্রমসম্বুল বলিয়া পরিহার করা কর্তব্য। বঙ্গদেশে এই পীড়ার বিলক্ষণ প্রাদুর্ভাব। ৰিশেষতঃ নিমবঙ্গেই প্রকোপটা কিছু বেশী । যে স্থানে যে পীড়া সচরাচর দেখিতে পাওয়া য়ায় তথায় তাহার আলোচনা যত অধিক হয়, क्रूङ श्इंग्र। ७ङ्कडिश्रूछद्र ७डूउ भत्रण সাধিত হইতে পারে । এই সৎ নীতির বশবর্তী হইয়া বঙ্গভাষায এতৎ সম্বন্ধে বহুবিধ প্রবন্ধ প্রকাশিত থাকা সত্ত্বেও পুনৰ্ব্বার এতদালোচনায় প্রবৃত্ত হইলাম। আজ দ্বাদশ বৎসরাধিক কাল মধ্যে অনুমান পাচশত রোগীর চিকিৎসার ফল পরিদর্শন করতঃ যে জ্ঞানলাভ করিয়াছি, তাহাই পাঠকবর্গের অবগতির জন্য প্রকাশ করিলাম । জলকোশ পীড়ার সংজ্ঞা, কারণ, নিদান, লক্ষণ, নির্ণয় প্রভৃতুি সাধারণতত্ত্ব সকল আলোচনা করা বর্তমান প্রস্তাবের উদেশ্য নহে । কেবল চিকিৎসাতৰ s' সম্বন্ধে ছ চার কথা বল হইবে মাত্র t «* , চিকিৎসা —ইং সাধারণতঃ

  • ・)”な

& اير v_ n w