8 १९ colick ) বলিয়া অনুমিত হইল কিন্তু ৪৮ ঘণ্ট। অতীত হইলে বেদন ও সঞ্চাপনে কষ্টাছু ভুতির স্থায়িত্ব ও জরীয়ভাব থাকা বশতঃ লৰ বক্তাধিক্যজনিত যকৃৎ- প্রদাহ বলিয়। মন্দেহ জন্মিল, হি প্যাটিক কলিক ও নব রক্তাধিক্যজনিত যকৃৎ-প্রদাহ ( Acute hepatic congestion ) 21&SW zool of 5 কঠিন কাৰ্য্য ; সুবিখ্যাত রোগদর্শক টসে। সাহেব মহোদয় ক্লিয়াবী কলিক নিশ্চয়কৈ ও নির্ণায়ক লক্ষণ, কম্পন, এবং সু দুঃসহ বেদনার পরই জণ্ডিজ ভাব আবির্ভাব হওয়। স্থির করিয়া পরে বলেন, নব যকৃৎ-প্রদাহে ও উক্ত লক্ষণনিচয় বর্তমান থাকিতে পাবে ; তবে রোগীর পরিত্য ক্ৰ মলসহ পিত্তাশ্মী প্রাপ্ত হইলেই বোগ বাস্তবিক প্রভেদ করা যাইতে পাবে। এই রোগীর মলে পিত্তাশ্মরী পাওয়া যায় নাই। দুইতিন দিন পর্য্যন্ত বোগীর যকৃৎ-প্রদাহ হইয়াছে বলিয়া চিকিৎসা করা হয় ও তাহতে অতি সামান্য প্রতিকা ব
- ों७ग्न यांश ।
পঞ্চম দিবদে প্লরো নিউমোনিয়া আক্র মণ করায় রোগের বাস্তৰিক প্রকৃতি প্রকাশ হইল, কেননা উপযুক্তি লক্ষণনিচয় প্রকাশ হইলে নিউমোনিয়াও উপস্থিত হইতে পারে। সেপ্টেম্বর মাসের শেষে নিউমোনিয়া আৰোগ্য হইলে যকৃৎ সম্বন্ধীয় লক্ষণ গুলি পুনরায় সুস্পষ্ট লক্ষিত হইতে লাগিল কিন্তু তথাচ রে নিউমোনিয়া কি প্রধান রোগ ন। পীড়ার উপসর্গ রূপে মধ্যে উপস্থিত হইল তাহার সিদ্ধান্ত সন্দেহ-গর্ভনিহিত । এইরূপ সামান্য সন্দেহাবলী অনেক উপস্থিত হয়, এক সময়ু সন্দেহ হইল যে ক্ষরণসহ ভিষক দর্পণ o { মে, ১৯৯২" ভয়েফামস্থ প্লরী-প্রদাহ ও ম্যালেরিয়া জরই রোগীর রোগ ; কিন্তু ১১ই অক্টোবর তারিথে কতকগুলি কম্পন হওয়ায় রোগ নির্ণয় পরিবর্তন হইয়া যকৃৎ-প্রদাহ স্থির হইল কিন্তু যকৃৎ-প্রদাহের বিশেষ লক্ষণtভাৰ ছিল। আচুৰ্ষণ স্থচিকা ব্যবহারে যকৃদভ্যন্তরে যে পূয় সঞ্চয় হইয়াছে, তাহ প্রতিপন্ন হইল, কিন্তু কৰ্ত্তনাস্ত্রোপচার যত দিন না করা হইয়াছিল, তত দিন রোগের স্বরূপ তত্ত্ব মুম্পষ্ট লক্ষিত হয় নাই । দ্বিতীয় দিবস রোগীর বক্ষঃ ছিদ্র করায় যে রোগীর সহসা শ্বাস কৃচ্ছ, ও পতনা বস্থ উপস্থিত হয়, তাহাতে বোধ হয় যে, স্থচিকা-পথ দিয়া স্ফোট ক-গহবরস্থ পদার্থ ফু ফুস্থ আবরণ-কোষাভ্যন্তরে নিশ্চয় প্রবিষ্ট হইয়াছে প্রথম কৰ্ত্তনাস্ত্রোপচারে উক্ত পুয়ের কিয়দংশ নি ক্রান্ত করা হয, আর কিয়দংশ স্ফোটক-গহবরে রহিয়া যায়, যদ্বার। critor stî qatosfēni (Secondary Emnyema ) সংঘটিত হয় ও যৎকারণবশতঃ রোগীকে কিছু দিন পরে কৰ্ত্তনাস্ত্রোপচার পুনরায় করিতে হয় । দ্বিতী যতঃ চিকিৎস। --আলকোহল আভ্যন্তরিক প্রয়োগ ব্যতীত অন্য কোন বিশেষত্ব নাই, যকৃৎ-স্ফোটক থাকা সত্ত্বেও, সুরার অজচ্ছল প্রয়োগ ও সহ্য হইয়াছে। এই রোগীর অস্ত্র চিকিৎসায়ই বিশেষ বিশেষৰ আছে। যখন যকৃতে পূয় সঞ্চয় হইয়াছে দেখা গেল, তখন নিম্ন লিখিত তিনটী প্রশ্ন উদয় হইলঃ— ( ১ ) স্ফোটক কখন কৰ্ত্তন করিত্বে श्व ?
