পাতা:ভূগোল এবং জ্যোতিষ্‌ ইত্যাদি বিষয়ক কথোপকথন.djvu/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}oo যায় ; যে ঈশ্বর দয়া করিয়া তাহাদিগকে যে শাস্ত্ৰ দিয়াছেন, সে • শান্ত্রের গুণ এই, যে অসভ্যতা যুচাইয়া মনেতে জ্ঞানের উদয় করে, আর উত্তম চৰ্য্যা জন্মায়, এব• যাহারা ঐ শান্ত্র মানে তাহfদিগকে ঈশ্বর অবশ্য বাড়ান । বোধ হয়, যদি তাহার। ঐ শাস্ত্র না মানিয়া ত্যাগ করিত, তবে পূৰ্ব দশাতেই উহাদের কাল যাপল হইত। ৩ পাঠ । ষ্ট্রাসীস দেশের বিবরণ। নিতানন্দ। শুন, হে ভাই পরমানন্দ, এই ক্ষণে ষ্ট্রাসীস দেশের কথা কিছু বল। প। কোন দেশকে ফুঙ্গিীস্থ বলে, তাহ জান ? যে দেশে ফরাসিসেরা বাস করে,সেই দেশের নাম ফুসস্ দেশ। আন্ট্রান্টিক সাগরের ত্ৰিশ ক্রোশ প্রস্থ যে একটা ফাড়ী আছে, সেই ফাড়ীতে ইংলণ্ড আর ফুসস্ পরল্পর পৃথক হইয়া আছে। ফ্রাসাঁসের সীমা দর্ঘে প্রায় ছয় শতক্রোশ, প্রন্থে পাচ শত ক্রোশ। এই পৃথিবীর মধ্যে ফুসস্ দেশের লোকের বরাবরই পরাক্রমী। ঐ দেশে দুই কোটি আশী লক্ষ লোক আছে | or নি। ফরাসিসদের রাজ্যশাসন কি প্রকার ? প। পূৰ্বে এই দেশের রাজার ও মন্ত্রির স্বেচ্ছাক্রমে আজ্ঞানুসারে লোকদের শাসন হইত, কিন্তু সম্প্রতি ত্রিশ বৎসর হইল প্রজার সকলে রঞ্জর ওকলনের অন্যায় আর সহিতে নাপারিয়া, রাজাকে মারির ফেলিয়াছে। এই রূপে রাজ্য অরাজক হইলে বোনাপাওঁ নামে এক জন প্রধান সেনাপতি সে আপনি রাজা হইয়াসিস্থ