পাতা:ভূগোল এবং জ্যোতিষ্‌ ইত্যাদি বিষয়ক কথোপকথন.djvu/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}8vo) ১৩ পাঠ । সৃষ্টিকৰ্ত্তার আশ্চর্য গুণের বিবরণ । নিত্যানন্দ । ওহে ভাই, পৃথিবীর ও আকাশের সকল বিবরণ শুনিয়া বড় আয়ুদিত হইলাম, এবং যাহার এত পরিশুম করিয়া এই সকল বিদ্যা প্রকাশ করিয়াছেন, তাহদের কাছে কেন্য থাকিলাম । আর বিদ্যার যে গুণ তাহাও সবিশেষ অবগত হইলাম । এখন আরও একটি কথা জিজ্ঞাসা করি, মানুষেতে যে সকল চিত্রকৰ্ম্মাদি ও শিল্পকৰ্ম্ম করে, তাহাতেই লোক চমৎকৃত হয়; কিন্তু ঈশ্বর যে সকল অদ্ভুত কৰ্ম্ম করিয়াছেন, অর্থাৎ বড়ং, দালানের ভিতর যেমন ঝাড় লণ্ঠন সকল টাঙ্গান থাকে, তেমনি শূন্যেতে চন্দ্র তারা ও গুহ সকলকে টাঙ্গাইয়া রাথিয়াছেন। পৃথিবীতে যেং কৰ্ম্ম করিয়াছেন, এ বিষয় যে প্রায় কেহ মনোযোগ করিয়া দেখে না, ইহার কারণ কি ? - প। ওহে, ইহার কারণ বুঝি এই হইতে পারে, যে মানুষে যাহা প্রতি দিন দেখিতে পায়, সে যদি বড় চমৎকারও হয়, তথাপি দেখি, তে চমৎকার বোধ আর থাকে না। কিন্তু অনুমান করি ইহার মূল কারণ এই হইতে পারে, যে মানুষের অন্তঃকরণ পাপেতে আসক্ত, এই প্রযুক্ত ঈশ্বরের প্রতি ও তাহার কৰ্ম্মের প্রতি এক বার ফিরিয়া £५८थे मी ॥ নিতানন্দ। তুমি যে কথা বলিতেছ, সেই কথাই বাস্তব বটে, আর ঐ পর্যন্ত আমি যে ঐ সকল বিষয়ে অধিক মনোযোগ করি নাই ইহাতে আপন আপনি দোষ স্বীকার করিতেছি। যাহা হউক এইক্ষণে সেই সকল দেখিবার নিমিত্তে যিনি আমাদের চক্ষুদিয়াছেন তাহাৰে ধন্যবাদ করি । আর তিনি যেন এই করেন -