পাতা:ভূগোল বিবরণ - তারিণীচরণ চট্টোপাধ্যায় (১৮৬৫).pdf/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১৮১ ] মত্তের"অমুসরণ করে, ক্ষণমাত্রও কর্তব্যাকৰ্ত্তব্যের বিচার বা অনুসন্ধান করেন । ফেলাদিগের সন্তানের বয়ঃসন্ধি পৰ্যন্ত উলঙ্গ বেড়ায়, পরে পিতার নিকট হইতে একথান নেকড় পায় ও মজুরী করিতে আরম্ভ করে । দুই চারি টাকা হাতে হইলেই বিবাহ করে, কিন্তু প্রকৃত দাম্পত্যপ্রীতি কাহাকে বলে স্বপ্নেও জানে না ; কেবল ইন্দ্রিয়তুষ্টিই বিবাহের উদ্দেশ্য, সুতরাং সংসারে রুটি ও ভাত ষেরূপ আবশ্যক ইহাঙ্গের মত্তে স্ত্রীও সেইরূপ মাত্র । এ দেশীয় রাজপুরুষেরা এরূপ ধন শোষক যে ভাহীরা ফেলাদিগের উপরে অহরহ ডাকাইতি করে বলিলেই হয় । মিসর দেশে প্রাথমিক পাঠশালা, দ্বৈতীয়িক পীঠশাল ও বিশেষ পাঠশালা এই তিন প্রকার বিদ্যালয় সংস্থাপিত হইয়াছে । রাজা জ্ঞানুসারে দেশের প্রত্যেক ভাগ হইত্তে তৎসমুদায়ে কতকগুলি নিয়মিত সঙ্খ্যক ছাত্র প্রেরিত হয় । ছাত্রের গ্রাসাচ্ছাদন ও অণর অণর সমস্ত ব্যয় সরকার হইতে পাইয়া থাকে । প্রথমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম পাঠ্য বিষয় সকল অধ্যয়ন করে, পরে দ্বৈভীয়িক বিদ্যালয়ে যাইয়া বিশেষ বিদ্যালয়ে প্রবেশের নিমিত্ত প্রস্তুত হইতে থাকে । তথায় প্রবেশ করিয়া উত্তরকালে বাহাতে আরবী, তুরস্ক ও ফরাসি ভাষা হইতে অতুবাদ করিবার ক্ষমভা জন্মে তদুপযুক্ত অধ্যয়ন করে । উপরি উক্ত ভিন প্রকার বদ্যালয় ব্যতিরেকে যুদ্ধবিদ্যা, স্থপতিশাস্ত্র ইত্ত্যাদি শিক্ষা করিবার জন্য ভিন্ন ভিন্ন বিদ্যালয় আছে । কিন্তু সুশিক্ষক ও সুপুস্তকের অসম্ভাবে এই সকল বিদ্যালয়ের స్క్రి