পাতা:ভূগোল বিবরণ - তারিণীচরণ চট্টোপাধ্যায় (১৮৬৫).pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २०& ] দৃষ্ট হয়, সুখাদ্য কল ও বিবিধ শস্য অভি প্রচুর পরিৰাণে উৎপল্প হইয়া থাকে । . , " : * আকিকার এই ভাগে অরণ্য জন্তু নানাপ্রকার দেখিতে পাওয়া যায় । তন্মধ্যে হস্তী, জিরাফ, জেব্রা, সিংহ, ব্যাস্ত্ৰ, নানাপ্রকার দ্বীপী, দ্বিখড়ন গণ্ডার ও অতি ভীষণ প্রকৃতি মহিষ প্রথান। এখানকার সিংহ ছুই প্রকার ; একপ্রকার সিংহ পীতবর্ণ, অন্য প্রকার কৃষ্ণকায় । কৃষ্ণকায় সিংহ অভ্যস্ত ভয়ঙ্কর ও বীৰ্য্যবান । বিড়াৰ ষেরূপে অনায়াসে ইচ্ছুর লইয়। বায়, এই সিংহ ও সেইরূপে অনায়াসে ব্ৰহৎকায় র্যাড় ও ষোড় লইয়া যাইতে পারে। দক্ষিণ আফ্রিকায় জলহস্তী অনেক । এখানকার লোকে উহার মাংস ভক্ষণ, করিয়া থাকে । এদেশে উটপাখী ও অন্যান্য নানা প্রকার পক্ষী দেখা যায় । তন্মধ্যে একজাতীয় পক্ষী সপের বিষম শক্র, আর এক জাতীয় পক্ষী পতঙ্গপালের ষম, অপর এক জাতীয় পক্ষী বন্যমধু প্রদর্শন করার জন্য অতিশয় প্রসিদ্ধ। যেখানে মধু থাকিবার সম্ভাবনা মধুপ্রয়াসী ব্যক্তির অথায় যাইয়া এক প্রকার শিশ দেয় । যদি সেখানে বস্তুভই মধু থাকে ঐ পক্ষীও তাহার নিকটবৰ্ত্তী কোন স্থানে অবশ্যই থাকে এবং : শিশ শুনিবামাত্র আসির উপস্থিত হয় ও মৌচাক কোথায় অাছে দেখাইয়া দেয় । এখানে ঔপনিবেশিকের সকল প্রকার ইয়ুরোপীয় গ্রাম্য জন্তুই অনিয়ন করিয়াছে । এদেশীয় আদিম গ্রাম্য জন্তুর মধ্যে অশ্ব, ষণ্ড ণ্ড মেষ প্রধান । মেষের পুচ্ছে ও নিতম্বে চব্বি জন্মে, পুচ্ছ সচরাচর তিন সের y