পাতা:ভূতত্ত্ব (প্রথম ভাগ) - গিরিশচন্দ্র বসু.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা। Εκπαια ή ভূতত্ত্ব বিজ্ঞান নিতান্ত আধুনিক শাস্ত্র। প্রকৃত পক্ষে সার চার্লস লায়েল সাহেবই এই নবজাত বিজ্ঞানের সৃষ্টিকৰ্ত্তা। তিনি ইংলণ্ডৰ শী ;—সম্প্রতি পরলোক গমন করিয়াছেন। ১৭৮৮ অব্দে ইটন সাহেবের প্রাদুর্ভাব হয়, তিনি ইহার অনেক উন্নতি সাধন করেন। ১৭৮• অঞ্চে লণ্ডন নগরে ভূতত্ত্ব বিজ্ঞানের এক সভা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭৮০ অব্দে বার্নার (Werner) সাহেব জৰ্ম্মাধতে ভূতত্ত্বের বিশেষ আলোচনা করেন। সপ্তদশ শতাব্দীতে লাইবনিটজ, হক, রে, প্রভৃতি সাহেব এবিষয়ের কতক আলোচনা করেন। অতি প্রাচীন, কালে ভূতত্ত্ব বিষয়ের অতি সামানাই চর্চা হইয়াছিল। লায়েল সাহেব বলেন বেদ, সমু প্রভৃতি হিন্দু ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ও ভূতত্ত্বের কিছু কিছু উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। প্রাচীন মিসরবাদীগণও ইহা কিছু কিছু জ্ঞাত ছিলেন। এরূপ কথিত আছে, পাইথাগোরাস ও স্ত্রাবো ইহার কতকটা আলোচনা করেন। যাহা হউক প্রাচীনকালে ভূতত্বের বিজ্ঞান ছিল না। এই নব বিজ্ঞানের বয় ক্রম ৫•৬• বৎসর মাত্র। বলা বাহুল্য, বাঙ্গালাভাষায় ভূতত্ত্ব বিদ্যার রীতিমত কোন পুস্তকই নাই। এই গ্রন্থে ভূতত্ত্বের স্থল স্থূল কথা সংক্ষেপে লিখিত হইল ; বাঙ্গলী পাঠকের যদি পড়িতে প্রবৃত্তি জন্মে, তাহ হইলে শ্রম সার্থক বিবেচনা করিব । কলিকাতা ৭ই পৌষ ১২৮৮ সাল } वैगिबौन छक्क बनू।