পাতা:ভূবিদ্যা বিষয়ক পাঠ.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১০ ) মৃত্তিক সঞ্চিত হয়, তাহ দেখিয়া ভূবিজ্ঞ পণ্ডিতের অতীতকালীন স্তরনিৰ্ম্মাণের অনুমানিক কাল নির্দেশ করিয়! থাকেন । পৃথিবীর সকল স্থানে উপযুপরি সকল স্তর পাওয়া যায় না। যে যে অঞ্চল সমকালে জলাকীর্ণ ছিল, তাহtদেরই সমপ্রকৃতিবিশিষ্ট ত্তর রহিয়াছে। পৰ্ব্বতশ্রেণীসমূহ পূৰ্ব্বকালে সমুদ্র গর্ভে নিহিত ছিল, পরে শক্তি বিশেষে উৎক্ষিপ্ত হইয়া অন্যান্য ভূভাগ অপেক্ষ উচ্চতর হইয়াছে । এজন্য পাৰ্ব্বতীয় অঞ্চলের প্রায় সমুদায় স্তরাবলী উৰ্দ্ধে, সাজান আছে । অ মেরা এই সকল পৰ্ব্বতশ্রেণী পরীক্ষা করিলেই ভূপৃষ্ঠের স্তরাবলীর প্রকৃতি অবগত হইতে পারি। বর্ণগুবিকও পাৰ্ব্বতীয় প্রদেশ অন্বেষণ দ্বারা ভূবিদ্যার উন্নতি সাধিত হইতেছে। পৃথিবীর আবরণের যে ভাগ মনুষ্য কৰ্ত্তক পরিদৃষ্ট হইতেছে, অথবা অনুমান ও পরীক্ষা দ্বারা যে স্থানের নৈসর্গিক কাৰ্য্যাদি নিরূপিত হইতেছে, তাহকে ভূপঞ্জর বলা গেল । পৃথিবীর অভ্যন্তরের যে অংশ আমাদের অপরি জ্ঞাত রহিয়াছে তাহাকে जूभङ বলা যাইবে { উন্নত পৰ্বতশিখর হইতে গভীর আকর বা সমুদ্রতল পর্য্যন্ত প্রায় ১০ মাইল পরিমিত স্থান আমরা পরীক্ষা করিতে পাই। পৃথিবীর ব্যাস ৭৯১২ মাইল, অতএব ইহার অধিকাংশই আমাদের জ্ঞান পথের বহিভূত। কতিপয় নৈসর্গিক শক্তি দ্বারা ভূমণ্ডল অনুক্ষণ রূপ--