পাতা:ভূবিদ্যা বিষয়ক পাঠ.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( >8 ) কোন সময়ে সাগরগর্ভে নিমগ্ন ছিল । মনুষ্য জাতির আবির্ভাব হইবার অপকাল পূৰ্ব্বে বা পরে যে যে জাতীয় জীব বিলুপ্ত হইয়াছে, হিমালয়, আপ প্রভৃতি পৰ্ব্বতে তাছাদের নিদর্শন পাওয়া যায়, ইহাতে অনুভব হয়, এই সকল পৰ্ব্বত অতি আধুনিক । পৃথিবীর বছিভাগ ও অন্তর্ভাগে তাপ-পরিমাণ সমান নহে । ( ১ ) । যে প্রকাণ্ড বায়ুরাশি পৃথিবী বেষ্টন করিয়া রহিয়াছে তাহার উষ্ণতা স্বর্য্যাতপের উপর নির্ভর করে। যে দিন যেমন রৌদ্র হয়, তদনুসারে বায়ু উত্তপ্ত হয় । বিষুবরেখা হইতে যত উত্তর ও দক্ষিণ দিগে গমন করা যায়, ততই বায়ুর উষ্ণতার হ্রাস লক্ষিত হয । এতদ্ভিন্ন দেশের উচ্চতা অনুসারে তাপের ছাস বৃদ্ধি হয়। যে অঞ্চল যত উচ্চ তাহা তত শীত প্রধান । সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চলে শীতগ্রীষ্মের প্রাদুর্ভাব হয় না। অন্যান্য কারণে ও বায়ুর শীতোষ্ণতার প্রভেদ হয় । (২) । স্বৰ্য্যকিরণ এবং অন্য দুই কারণে ভূপঞ্জরের তাপের নূ্যনাধিক্য হয় । এস্থানের তাপের কিয়দংশ ভূগর্ভ হইতে প্রেরিত ও কিয় এভাগ রাসায়নিক কাৰ্য্য বিশেষে উৎপন্ন। ভূপঞ্জরের বহির্ভাগ শীতকাল অপেক্ষ গ্রীষ্মকালে অধিক উত্তপ্ত হয় বটে, কিন্তু ৮০-৯০ ফুট নীচে সূৰ্য্যাতপের প্রভাব অনুভূত হয় না। ( ৩ ) ৷ . উষ্ণ প্রস্রবণ, আগ্নেয়গিরি প্রভূতি দ্বারা