পাতা:ভূবিদ্যা বিষয়ক পাঠ.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २० ) সাগর, আটলাণ্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর, ও উত্তর ও দক্ষিণ মহাসাগর, এই পণচটাকে মহাসাগর বলে ; ও ইহাদের অন্তর্গত অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রায়তন সাগর, উপসাগর প্রভৃতি অনেক । তাহদের বিবরণ সামান্য डूবৃত্তান্ত পাঠ করিলে অবগত হওয়া যায় । এক্ষণে আরও কিয়ৎক্ষণ ভূচিত্রের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া পৰ্ব্বত, নদী, হ্রদ প্রভৃতির অবস্থান পৰ্য্যালোচনা করা আবশ্যক। কোন মহাদেশের কোন নদী কোন পৰ্ব্বত হইতে বহির্গত হইয়া কোন কোন দেশ অতিক্রম পূর্বক কোন সাগরে মিলিত হইয়াছে ও পৃথিবীতে সমুদায়ে কত নদী কোন দিগে প্রৰণহিত হইতেছে, কতই বা কোন মহাসাগরে মিলিতেছে, তদ্বিযয়ে চিন্তা করা উচিত। পৰ্ব্বতের যে দিক হইতে নদী প্রবাহিত হয়, সেই প্রদেশ নিম্ন ও উর্বর, আর যে দিগে নদী নাই তৎপ্রদেশ শিলা অথবা বালুকাময় ও অপেক্ষাকৃত উন্নত। এই উচ্চতর প্রদেশকে মালভূমি কহে । সমুদায় বৃহৎ পৰ্ব্বত শ্রেণীর প্রতি নেত্রপাত করিয়া এবিষয়টা সুন্দর রূপে হৃদয়ঙ্গম করা উচিত । পূর্বেই বলা হইয়াছে পৃথিবীর জলভাগ স্থলভাগের প্রায় তিন গুণ। স্থলভাগের পরিমাণ প্রায় ৫ কোট ২০ লক্ষ বর্গ মাইল, ও অবশিষ্ট ১৪ কোট ৫০ লক্ষ মাইল জলদ্বারা আৱত। কিন্তু এই পরিমাণ সকল সময় স্থির থাকে না। পৃথিবীর কোন অংশ ক্রমশঃ সাগরে নিমগ্ন