পাতা:ভূবিদ্যা বিষয়ক পাঠ.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( و سb ) কোন কোন স্থানে কারণ বিশেষে অন্যান্য বর্ণও দেখা যায়। ভূমধ্য সাগরের পূর্বভাগ রক্তাভ, গিনি উপসাগর শ্বেত, পীত সাগর গীত, কেনারীপুঞ্জের পশ্চিম হরিৎ। বোধ হয় কাটাণু বিশেষ দ্বারা শ্বেত ও রক্তবর্ণ উৎপন্ন হয়, সাগরতলের উদ্ভিজ্জের বর্ণানুসারে পীত ও হরিৎ বর্ণ জন্মে । এতদ্ভিন্ন রাত্রিকালে জাহাজের পথে অতি সুদৃশ্য উজ্জল আলোক দেখা যায়, তাহ কীটপূজাত । (২) । সমুদ্রের জল লবণময়, ইহাতে কএক প্রকার লোণ জিনিষ মিশ্রিত থাকে। উপকূল হইতে যত দূরে গমন করা যায়, সাগরের জল ততই লোণ । আমেজন, মিসিসিপি, গঙ্গ। প্রভৃতি বৃহৎ নদীর মোহানার নিকটবত্তী সাগরে ও মেৰুসন্নিহিত সাগরের যে ভাগে বরফ গলিয়া যায়, সেই সেই প্রদেশের জল তত লোণ নহে। বলাটক সাগরের জল সৰ্ব্বাপেক্ষা কম লোণ, ও নিম্নের সাগর গুলি পর্য্যায়ক্রমে লবণাক্ততার আধিক্য অনুসারে লেখা হইল । যথা, কৃষ্ণসাগর, ভূমধ্যসাগর, বিষুবরেখার নিকটস্থ সাগর, উত্তর আটলান্টিক, মমরণ সাগর, দক্ষিণ আটলান্টিক, ও মৰু সাগর। শেষোক্তটাতে আম্যান্য সাগর অপেক্ষ প্রায় ১০ গুণ অধিক লবণ পাওয়া যায় । সমুদ্র মধ্য হইতে কখন কখল উৎসৰtfর উঠে, ভtহা cলtণী নহে । * . (৩) । সাগরীরির উপরিভাগ সচরাচর তত্ৰত্য,