পাতা:ভ্রান্তি-বিজয় (প্রথম ভাগ) - হরিশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম শতাব্দীতে পালবংশের প্রতাপ । ,ל ל& খালিমপুরে আবিষ্কৃত তাম্রশাসন ৷ হইতে আমরা জানিতে পারিতেছি যে “ভেটজৈৰ্ম্মৎস্তৈঃ সমদ্ৰৈঃ কুরু-যদু-ঘবনাবন্তিগন্ধার-কীরৈভূপৈব্যালোলমৌলি প্ৰণতিপরিণতৈঃ সাধুসংগীৰ্য্যেমাণঃ ॥ " হৃষ্যৎ-পাঞ্চালকূদ্ধোন্ধত-কনকময়ম্বাভিযেকোন্দকুম্ভো দত্তঃ শ্ৰীকন্যকু জঃ * সললিত চলিতোত্ৰৰূলত-লক্ষমযেন ॥ ১২শ শ্লোকঃ তিনি [ ধৰ্ম্মপাল ] মনোহর ভ্রািভঙ্গি-বিকাশে (ইঙ্গিতামাত্রে ) ভোজ, মৎস্য, মদ্র, কুরু, যত্ন, যবন, অবস্তি, গান্ধার এবং কীর প্রভৃতি বিভিন্ন জনপদের নরপালগণকে প্ৰণতিপরায়ণ-চঞ্চলাবনত-মন্ডকে সাধু সাধু বলিয়া কীৰ্ত্তন করাষ্টতে করাইতে, হৃষ্টচিত্তপাঞ্চালাবৃদ্ধ কর্তৃক মস্তকোপরি আত্মাভিষেকের স্বর্ণকালস উদ্ধত করাইয়া, কস্তকুজকে [ অভিষিক্ত করা ইয়। ] রাজশ্ৰী প্ৰদান করিয়াছিলেন।” ধৰ্ম্মপাল দেব কর্তৃক কান্তকুজ অধিকারের বিষয় ভাগলপুরে আবিষ্কৃত নারায়ণ পালের তাম্রশাসনেও লিখিত আছে, ইন্দ্ররাজ প্রভৃতি শত্ৰুগণকে পরাজিত করিয়া পরাক্রান্ত [ ধৰ্ম্মপাল ] মহোদয় শ্ৰী ( কান্তিকুজের ) রাজশ্ৰী উপার্জন করিয়াছিলেন এবং পুনরায় উহা প্ৰপত এবং প্রার্থী চুক্ৰায়ুধকে প্ৰদান করিয়াছিলেন । “জিত্বেন্দ্রীরাজ-প্ৰভূতী-নারাতীসুপার্জিত যেন মহোদয় শ্ৰীঃ ।

  • ।। মূল লিপিতে ‘কস্যকুজ' শব্দ আছে। এই ‘কন্যকুব্জ হইতেই “কনোজ" হইয়া

|