পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/২৬

||y|O भछला5डैीव्र औऊ এই তন্ত্রখানি কালিকাপুরাণের পরে সঙ্কলিত হইলেও ইহাতে প্ৰাচীন তন্ত্রের ধারা রক্ষিত হইয়াছে, এ বিষয়ে সন্দেহ নাই। তন্ত্রে মঙ্গলচণ্ডীর নাম বহু স্থলে পাওয়া না গেলেও মঙ্গলচণ্ডীর অনুরূপ বহু শাস্তোগ্র দেবতার কথা তন্ত্রে পাওয়া যায়। তঁহাদের মধ্যে একজনকে DDDDD DDD YY DDD DD D DBDD DD SS D D DDD নীল-সরস্বতী । ভদ্র-কালী নামেও ইনি পরিচিত । এই দেবীর নামকরণের সহিত মঙ্গলচণ্ডীর নামকরণের ভাবগত সাদৃশ্য লক্ষ্য করিবার বিষয়। -তন্ত্রে ইহার সম্বন্ধে বলা হইয়াছে : কলেী কৃষ্ণত্বমাসাদ্য শুক্লাপি নীলরূপিণী। লীলয়া বাক্প্রদা চেতি তেন নীল-সরস্বতী ।। ১ অর্থাৎ শুক্লা-রূপিণী দেবীও কলিকালে কৃষ্ণবৰ্ণ প্রাপ্ত হইয়া নীল রূপ ধারণ করিয়াছেন। শুক্ল ও কৃষ্ণবর্ণ যথাক্রমে শান্ত ও উগ্র মাতৃমুক্তির প্রতীক। বৈদিক ঐতিহ্যের ধারক পৌরাণিক সরস্বতী সৰ্ব্ব-শুক্লা। কিন্তু যুগ-প্রয়োজনে তাঁহাকেও কৃষ্ণ-মুক্তি মহাকালীর সহিত মিশ্ৰিত বরিয়া নূতন দেবীমুক্তি স্বাক্ট করা হইয়াছে এবং শুক্ল ও কৃষ্ণবর্ণ মিশ্ৰিত করিলে নীলবৰ্ণ প্রাপ্ত হওয়া যায় বলিয়া, এই দেবীর নাম হইয়াছে নীল-সরস্বতী-ইহাই উক্ত শ্লোকের তাৎপৰ্য্য। বাংলাদেশে চড়ক-পূজার সময়ে নীলের পূজা করা হয়। এ-বিষয়ে প্রচলিত BDBDBB SBB BBSDBB DDDuS DDDDB S SDDDDDS DBB BB S DD S লক্ষ্য করিবার বিষয় মহাদেবের মধ্যেও রুদ্র ও শঙ্কর-এই দুই দেবের মিলন হইয়াছে, ইহাদের একজন কৃষ্ণবর্ণ ও অপর জন শুক্লবৰ্ণ । সেজন্য আমাদের মনে হয়, এই দুই বর্ণের মিশ্ৰ-মুক্তি বলিয়াই শাস্তোগ্র মহাদেবকে ‘নীল’ রূপে কল্পনা করা হইয়াছিল। শুক্ল ও কৃষ্ণবর্ণের মিশ্রিত রূপকে শ্যাম বৰ্ণও বলা হয়। মহাভারতে 'শ্যাম’ শব্দের এইরূপ নিরুক্তিই পাওয়া যায়। যথা গৌর; কৃষ্ণশ্চ পতগস্তয়োর্বর্ণান্তরে নৃপ । শ্যামো যসূক্ষ্মাৎ প্রবৃত্তো বৈ তস্মাৎ শ্যামো গিরি: সমৃত; } --ভীষ্মপর্ব, ১১, ২২ DDDS SuuuBuS uBBDBDD S BB DDDBD SDBLSS SBBDS ব্ৰাহ্মণগণের মধ্যে প্রচলিত বিশ্বাস এই যে, শ্ৰীকৃষ্ণ-কর্তৃক আনীত শাকৰীপিব্ৰাহ্মণগণই তাঁহাদের উপাস্য-দেবতা সূৰ্য্যের গুণাবলী কৃষ্ণে আরোপিত ১. পুকীণ অংশ, রসিকামোহন চট্টোপাধ্যায়-সম্পাদিত, পূঃ ১ ।