পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/৩৩

उषिका R/o R অনেক প্রভেদ। চাঁদ সদাগর শিবের ভক্ত, তিনি মনসার নূতন cult মানেন না । শুধু এই অপরাধেই দেবী তাঁহাকে চরম দুঃখ দিয়াছেন। কিন্তু চাঁদ সদাগর অটল ধৈৰ্য্যের সহিত এই আঘাত সহ্য করিয়া চরিত্রের আদর্শে দেবী অপেক্ষা অধিক শ্ৰেষ্ঠত্ব অর্জন করিয়াছেন। মঙ্গলচণ্ডীও, দুষ্টকে শাস্তি দিয়াছেন বটে, শুধু শাস্তি বলিলে কম বলা হয়, তিনি প্রয়োজন হইলে বিপক্ষকে ধবংস করিয়া ছাড়িয়াছেন। কিন্তু মঙ্গলচণ্ডী শুধু স্বীয় পূজা-প্ৰবৰ্ত্তনের জন্য নিরপরাধকে শাস্তি দেন নাই । এই সকল চরিত্রের কোন-না-কোন আদর্শ-চুত্যুতির জন্যই তিনি তাহদের উপর আঘাত হানিয়াছেন। চণ্ডীমঙ্গলের লেখকগণ, বিশেষ করিয়া দ্বিজ মাধব, এই tragic errorটি স্পষ্ট করিয়া দেখাইতে বিশেষ যত্নবানু। আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাকে কেন্দ্ৰ করিয়াই চণ্ডীমঙ্গলের চরিত্রগুলির উত্থান-পতন দেখান হইয়াছে। চরিত্রের পতনের মূল কারণ তাহাদের নিজ নিজ চরিত্রেই বীজ-রূপে নিহিত ছিল, সে কারণটি হইল তাহাদের আদর্শ-ভ্ৰষ্টতা । সেকালের বাংলা-সাহিত্যে এরূপ উন্নত সাহিত্যরুচি বিস্ময়কর, সন্দেহ নাই। দ্বিজ মাধবের চণ্ডীমঙ্গল হইতে মঙ্গলচণ্ডীর এই চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য দেখান। যাইতে পারে। যখন কালকেতুর উপর প্রজা-পালনের দায়িত্ব অৰ্পণ করা প্রয়োজন হইয়া পড়িল, তখন দেবী কলিঙ্গরাজের সহিত একটি রফা করিলেন যে, কলিঙ্গপতি কলিঙ্গেই রাজ্য পরিচালনা করিবেন, কালকেতুকে শুধু গুজরাটের বন ছাড়িয়া দিতে হইবে। তদনুসারে কালকেতু বন-জঙ্গল পরিষ্কার করিয়া নগর-পত্তন করিলে, ভাঁড় দত্তের প্ররোচনায় কালকেতুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ-ঘোষণা করা ও বালকতুকে ধবংস করিতে চেষ্টা করা কলিঙ্গরাজের পক্ষে অন্যায় হইয়াছিল । এই ঈর্ষা ও অতিলোভ এবং পরের প্ররোচনায় আদর্শ-ভ্ৰষ্ট হওয়া কলিঙ্গ-নৃপতির পতনের মূল কারণ। তাই দেবী তাঁহাকে স্বপ্নে তিরস্কার করিয়া বলিলেন, আয়ে বেটা কলিঙ্গ কুবুদ্ধি “পাষণ্ড-সঙ্গ” পালন করিতে দিলু প্ৰজা । পূর্ব জন্মের ফলে জন্মাইলু ক্ষিতিতলে রাজ্যের করিয়া দিলু রাজা । cडांब निंबू ब्रांस्क-श्न cकजूट्ब्र निजून बन বসতি করিতে গুজরাটে । তার সঙ্গে বাদ কর '९यां•ांनांव cप्रांष भन्न ' ५११ ब्रांस्त्रि 6ऊब्रि मांईि यां । (मछल5डैौत्र औठ, श्रृं: २०७) 玛一l臀GQ B