পাতা:মঙ্গল সমাচার মাতিউ রচিত আর মঙ্গল সমাচার য়োহন রচিত.djvu/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

য়োহন, নবম অধ্যায় । ১৬ অতএব কতেক ফারসীরা বলিতে লাগিল, ঐ মানুষ ঈশ্বরহইতে নহে, কেননা সে বিশ্রামবার মানে না ; আর কতেক বলিল, পাপী যে মনুষ্য সে কেমন করিয়া এই রূপ আশ্চৰ্য্য করিতে পরিবে এবং তাহারদের মধ্যে ভিন্ন বাক্যতা হইল । ১৭ তাহারা পুনশ্চ সে অন্ধ মানুষকে কহিল, ঐ যে তোমাকে চক্ষু দিয়াছে, তাহার বিষয়ে তুমি কি বল ? সে কহিল, তিনি ভবিষ্যদ্বক্তা । ১৮ কিন্তু য়হুদীরা সে চক্ষু প্রাপ্ত জনের পিতা মাতাকে যদবধি না ডাকিয়াছিল, তদবধি ইহা প্রত্যয় করিল না, যে সেটা অন্ধ ছিল, তৎপরে চক্ষু পাইল । । ১১ অতএব তাহারণ তাহারদিগকে আনাইয়া জিজ্ঞাসা করিল, যে এইটা না কি তোমারদের পুত্র, যে তোমরা বল অন্ধ হইয় জন্মিল? তবে সে কি রূপে এখন দেখিতে পাইতেছে ? ২০ তাহারণ উত্তর করিয়া তাহারদিগকে কহিল, আমরা জানি যে এইটা আমারদের পুত্র, এবং যে সে অন্ধ জন্মিল। ২১ কিন্তু এখন সে কি প্রকারে দেখিতে পাইয়াছে, আমরা জানি না, কিন্তু তাহাকে কেটা চক্ষু দিয়াছে, তাহাও জানি না, তাহার যুবক বয়স হইয়াছে, তাহাকে জিজ্ঞাসা কর, আপনার কথা আপনি বলিবে । ২২ তাহার পিতা মাতা য়হুদীরদের ভয়েতে এ কথা কহিল, কেননা য়হুদীরা পরামর্শ স্থির করিয়াছিল, যে কোন মমুয্য যদি তাহাকে গ্রীষ্ট বলিয়া স্বীকার করে, সে শিনগণহইতে বাহির করা যাইবে। - ২৩ এই নিমিত্তে ইহার পিতামাত কহিল, সে যুবক হইয়াছে তাহাকে প্রশ্ন কর। ।