পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AG 91 অজন্তা-গুহা সম্বন্ধে গ্রিফিথস, সাহেবের প্রসিদ্ধ বইখানিই (The Paintings in the Budhist Caves at Ajanta) ié2 at মনে “অজন্তা’ দেখে আসার একটা অদম্য আগ্রহ জাগিয়ে তুলেছিল। কিন্তু, ইচ্ছামাত্রেই তো আর সব কাজ হ’য়ে ওঠে না। ইংরাজীতে একটা কথা আছে বটে,-“যেখানে ইচ্ছা আছে—সেখানে উপায়ও আছে! কিন্তু আমার বেলা এ কথাটা অনেকদিন কাজে খাটনি ; কারণ, ইচ্ছা! SDBDB KBBD KD DBBDBD BBS DD D BD Bi D DDBB প্ৰতিবন্ধকতা বহুকাল আমার অজন্ত যাওয়ার পথ আগৃলে দাড়িয়েছিল। গত বৎসর বড়দিনের ছুটীতে প্ৰবাসী বঙ্গ-সাহিত্যে-সম্মেলনের সপ্তম অধিবেশনে জলধর দাদার সঙ্গে সেই সুদূর ইন্দোরে যাবার প্রতিশ্রুতি বে। আমি শেষ পৰ্যন্ত রক্ষা করতে পেরেছিলুম, তার প্রধান কারণই হ’চ্ছে এই ‘অজন্তা’ ও ‘ইলোরা” গুহা দেখে আসবার সুযোগ পাবো ব'লে! অবশ্য, রেবার রূপতরঙ্গ দেখবার এবং উজ্জয়িনীর শিপ্রাতািট ঘুরে আসবার BD0 B D BD D DBD DD SS DBDBD DDDDD BBBBDDD BBDB রাজ্য—সেখানকার চাঁদের আলোর সৌন্দর্ঘ্য জগতে অতুলনীয় द'ाएँ শোনা ছিল—সেখানে যাবার আকর্ষণ যে আমাদের একেবারেই ছিল নাএমন কথা বললে সত্যের অপলাপ করা হবে। ইন্দোর অভিমুখে { আমরা রওনা হয়েছিলুম অনেকগুলি উদ্দেশ্য নিয়েই, শুধু নিছক সাহিত্যু সেবার জন্য নয়-এ কথা অস্বীকার করবার উপায় নেই। কলিকাতা থেকে বেরিয়ে জব্বলপুর হয়ে ইন্দোর পর্যন্ত পৌঁছানে