পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যভাগবল্লভ | as নৰ্ম্মাদার তীরে গিয়ে স্নানাদি শেষ করতে প্ৰায় এগারটা বেজে গেল। তার পর তাড়াতাড়ি টঙ্গা চালিয়ে সহরে এসে বারণ কোম্পানীর বাঙ্গালী বাবুদের আড়ার খোজে যাওয়া গেল। আড়া পাওয়া গেল, কিন্তু শোনা গেল, তারা হোটেল তুলে দিয়েছেন। তখন ধৰ্ম্মশালার দুয়ারে আমাকে নামিয়ে দিয়ে নরেন্দ্র পুরী তরকারী কিনতে গেলেন। আমি ধৰ্ম্মশালার সিঁড়িতে উঠতেই দেখি অবনী ও আর একটী ছেলে সিঁড়িতে বসে আছে। কি ব্যাপার! অবনী বলল, তারা সেই বেলা সাড়ে আটটা থেকে আমাদের অপেক্ষায় বসে আছে। তার এই সঙ্গীটী এখানকার উকিল শ্ৰীযুক্ত বিবেকারঞ্জন সেন এম-এ, বি-এসসি, এল-এল-ডি DDBBS YD S SDBDDB gSBD DDB DBDBD DBDDBB BBD DDBS সেখানে সমস্ত প্ৰস্তুত । আমরা দুইটার মেলে যাব বলে তিনি এগারটার মধ্যেই সব ঠিক করে রেখেছেন। ক্রমাগত লোক পাঠাচ্ছেন। ভাল কথা-বিধাতা তা হ’লে আজও প্রচুর ব্যবস্থা করেছেন। নরেন্দ্ৰ ষ্টেসনের কাছে খাবারের দোকানে পুরী কিনতে গিয়েছে শুনে অবনী ষ্টেসনের দিকে দৌড়িল এবং অনতিবিলম্বে নরেন্দ্ৰকে পাকড়াও করে নিয়ে এল। তখন বারটা বেজে গেছে। আমাদের সেই টঙ্গাওয়ালাকেই নিয়ে সম্পূর্ণ অপরিচিত বিবেকারঞ্জন বাবুর বাড়ী নিমন্ত্রণ খেতে গেলাম। বিবেক বাবুর বয়স এই পয়ত্ৰিশ ছত্রিশ হবে। জুনিয়ার উকিল হ’লেও পসার যে হয়েছে, তা তার ঘর দ্বার, আসবাবপত্র ও আহারের প্রচুর অপেক্ষাও প্রচুর আঁয়োজন দেখেই বুঝতে পারা গেল। মোটামুটি ভদ্রতা-সঙ্গত কথাবার্তা ব’লেই আমরা আহার করতে গেলাম, কারণ সময় অতি অল্পআড়াইটায় ট্ৰেণ । আহার করতে বসলাম। বিবেকবাবুর স্ত্রীই পরিবেশন করতে ।