পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

· saysia\s "ܓܡܠ ܒ BD SS S BBBDS BDBD0KDB KDB BDD DBDDBD DBB DBB DDBD টাটুক-ভেঙে• আন লঙ্কা গুলির লালচে রং যেন প্ৰতিযোগিতা করছিল! হোটেলে আসতেই হোটেলওয়ালা অভিবাদন ক’রে জানালে খাবার প্ৰস্তুত। একটা বড় ট্ৰেতে খাবার গুলি সাজিয়ে নিয়ে হোটেলের একজন খানসামার মাথায় চাপিয়ে ষ্টেশনে নিয়ে আসা গেল। আসবার সময় একটি রাস্তার মোড়ে দেখলুম এক প্ৰকাণ্ড বটগাছ ; তার তলদেশ বাধানে। সেই বটগাছ-সংলগ্ন একটি ছোটখাটো মন্দির ৫ রয়েছে। অনেকগুলি স্ত্রীলোক সেখানে জড় হয়ে ধূপ দীপ জেলে সেই বটবৃক্ষের অৰ্চনা করছে। প্ৰত্যেক স্ত্রীলোকের সঙ্গেই একটি না একটি ছেলে মেয়ে রয়েছে । সন্ধান নিয়ে জানা গেল যে, সন্তানের কল্যাণের জ? পুত্ৰবতী জননীরা এই বটের অৰ্চনা করেন। ষ্টেশনের ওয়েটিং-রূমে আমরা একরাত্রির জন্য যে অস্থায়ী বা’ বেঁধেছিলুম, তারই মাঝখানের গোল টেবিলটির উপর খবরের কাগজ*ে টেবিল-ক্লািগ ক’রে ঢেকে আমরা চারজনে সান্ধ্য-ভোজে বসে গেলুম। জালগাওয়ের জল-হাওয়ার গুণেই হোক, বা আমাদের সারাদিনের গুহা-পরিদর্শনজনিত ক্লাস্তির জন্যই হোক, সকলেই বেশ ক্ষুধাৰ্ত্ত হ’? উঠেছিলুম। সুপকারদের রন্ধনের তারিফ ক’রতে ক’রতে পরম পরিাতোষের সঙ্গে আমাদের সান্ধা-ভোজ শেষ করলুম। জিনিসপত্র সর্ব । গোছানোই ছিল। কেবল ঘটীবাটি, গেলাস, গামছা, তোয়ালে প্রভৃতি খুচরো জিনিসগুলো বেঁধে-ছেদে নিয়ে গাড়ীর অপেক্ষায় ক’জনে নি ? ষ্টেশনের প্ল্যাটফর্মের উপর বেরিয়ে এসে অপেক্ষা ক’রতে লাগলুম। শীতের রাত্ৰি যতই এগিয়ে আসছিল, পৌষের প্রখর ঠাণ্ডার হিমক ঐအအုံ{ချိ ততই আমরা অন্তরঙ্গভাবে অনুভব করতে পারছিলুম। দিনের বেলা তেমন শীত-বােধ হয়নি।