পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/১৬৮

ਕਛਵਾਣ i. একটি স্তুপ ছেড়ে রেখেছিল। এ থেকে বােঝা যাচ্ছে যে, এই বিশাল গহবরের গভীরতা ও ১০৭ ফিট। এই যে বিরাট পাষাণ-স্তুপটিকে তারা গহবরের মধ্যস্থলে অক্ষত রেখেছিল, এইটিকেই তারা পরে একটি অভ্রংলিছ দ্বিতল মন্দিরে রূপান্তরিত ক’রে নিয়েছিল । আমরা তাজমহল দেখে অবাক হ’য়ে ঘাই ! কিন্তু এই গিরি-দেউল কৈলাসের অসামান্য পরিাকল্পনা ও কারুকাৰ্য্যের কাছে বিশ্ব-বিশ্রুত তাজমহলও যেন নিম্প্রভ হ’য়ে পড়ে ! কৈলাস মন্দিরের বহিঃ-প্রাচীরে বৃহদাকার, ঐরাবত, সিংহ, গরুড় প্রভৃতি যে সব অতিকায় জীব-জন্তুর প্রতিকৃতি উৎকীর্ণ করা আছে, আজি তাদের অধিকাংশই পৃথিবী থেকে লুপ্ত হ’য়ে গেছে। কিন্তু সেদিন বোধ DD DOB BBDD DBD uDSS DBDBBB KLE LDSY KLDL DS তারা কেউ চরে বেড়াচ্ছে, কেউ যুদ্ধ ক’রছে, কেউ শক্রকে পদদলিত ক’রছে! ভিত্তিভূমির তল পত্তনের উপর প্রশস্ত দালান, সুদৃশ্য চতুষ্কোণ স্তম্ভরাজি, দ্বারামণ্ডপ, পুণপীঠ, আসন-বেদা প্ৰভৃতি, সে যুগের ভাস্কর শিল্পীদের অসাধারণ কলা-কৌশল ও রূপ-দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে । তারা যেন চেয়েছিল এমন একটি দেবমন্দির গ’ড়ে তুলতে-ভূ-ভারতে যার তুলনা মিলবে না! তাদের এ উদ্দেশ্য যে সম্পূর্ণ সিদ্ধ হ’য়েছিল, সে বিষয়ে আর কোনো মতদ্বৈধ থাকতে পারেনা। মন্দির-গাত্রে মহাভারত ও রামায়ণের যে সব কাহিনী পাষাণ-চিত্রে উৎকীর্ণ করা আছে, তা দেখে অনেকে এই কৈলাসের নাম রেখেছেন “frffair” ( Rock Poem) yfirgfe á-f6 Sb8 fờ TITI এবং উত্তর-দক্ষিণে ১০৯ ফিট লম্বা। মন্দিরের চারিদিকেই চারিটি ৪৫ ফিট উচু ধ্বজস্তম্ভ আছে। মন্দিরের দক্ষিণ দেওয়ালে যে মূৰ্ত্তি-চিত্রটি উৎকীর্ণ করা আছে, সেট বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য । লঙ্কেশ্বর রাবণ