পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/২০১

Soo ই-কমান’ বখশীস দিয়ে বিদায় করলুম ; কিন্তু দুরন্ত ক্ষুধায় তখন আমরা ক’জনেই আক্রান্ত । দাদাকে ষ্টেশনের প্লাটফৰ্ম্মে বসিয়ে বঙ্কিমবাবু গেলেন নাসিকের টিকিটু ক’রতে এবং আমি ও দিবাকরবাবু গেলুম কিছু পিন্তিরক্ষার মতো খাদ্য সংগ্ৰহ ক’রতে। কিন্তু দুভাগ্যবশত: মুড়ি, ছোলা ভাজা, জিলাপী ও কলা ছাড়া আর কিছুই সে ষ্টেশনে সংগ্ৰহ ক’রতে পারা গেলনা। অগত্যা তাই কিনে নিয়ে এসে আমরা কোন ও রকমে ক্ষুন্নিবৃত্ত্বি করলুম। অবিলম্বে ট্ৰেণ এসে পড়লো। কুলির সাঙ্গাদ্যে মালপত্র তুলে নিয়ে আমরা নাসিক রওনা হলুম। r বেলা চারটি নাগাদ আমরা নাসিক-রোড ষ্টেশনে এসে পৌছলুম। নাসিকে আমাদের এক আত্মীয় থাকেন। শ্ৰীমান সুবোধ বসু। গভৰ্মেণ্ট প্রিন্টিং অফিসে কাজ করেন। তিনি। আমরা স্থির করেছিলুম রাত্রে DB DKB BDBD BD BDDD DB0B DDBDS DDDB SBDD DY থেকে মোটরবাসে করে আমরা নাসিক টাউনে গিয়ে পৌছলুম। পথে । যেতে যেতে সুবোধ বসুর বাসার সন্ধান করলুম ; কিন্তু, দুৰ্ভাগ্যবশতঃ র্তার ঠিকানা খুজে বার করতে পারুলুমনা। তখন ৫টা বেজে গেছে। BB LDBB BB DDK DBBBD BDSDD uDS DDSS DDBD DDB BBD রত্যাগ ক’রে নাসিক শহর থেকে আমরা দশ টাকা ভাড়ায় একখানি । মোটর ঠিক ক’রে ত্ৰ্যিম্বকেশ্বর দর্শন ক’রতে চললুম। ত্ৰ্যম্বকেশ্বর নাসিক । থেকে ১৮ মাইল দূরে। নাসিকের এই ত্ৰ্যম্বকেশ্বর দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের অন্যতম। ভারতের এক মহাতীর্থ। কাথিয়াবাড়ের সোমনাথ, উজ্জয়িনীর মহাকাল, আহম্মদনগরের নাগনাথ, দেওঘরের বৈদ্যনাথ, পুণার ভীমশঙ্কর, হিমালয়ের কেদারেশ্বর, কাশীর বিশ্বনাথ, কর্ণাটের মালিকার্জন বা শৈলেশ্বর, মান্দ্রাজের দক্ষিণ রামেশ্বর, মালবের ওঙ্কারনাথ, কৈলাসের গ্ৰীয়েশ্বর এবং নাসিকের এই ত্ৰ্যম্বকেশ্বর এরা দ্বাদশ জ্যোতিলিঙ্গ বলে খ্যাত।