পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aspes ૨eક isgage" ক’রে রেখে গেছলুম। সেগুলি খালাস ক’রে নিলুম। বোম্বাইয়ের প্রসিদ্ধ সিন্ধ-ব্যবসায়ী শ্ৰীমান প্রভাসচত্র গুই আমাদের তার গৃহে অতিথি হবার জন্য আমন্ত্ৰণ ক’রেছিলেন। নাসিকে নেমেই বিকেলা । আমরা তঁাকে বোম্বাইয়ে একখানি টেলিগ্ৰাম ক’রে দিয়েছিলুম। গাড়ী এসে পড়তেই আমরা একখানি খালি কামরা দেখে উঠে পড়লুম। সারারাত ঘুমানে চাই তো ; বিশেষ, পেটে যখন কিছু নেই! ৪ঠা জানুয়ারী ভোর পাঁচটায় বোম্বাই গিয়ে পৌঁছলুম। বোম্বাই শহর আমাদের কলিকাতা মহানগরীর চেয়ে যে দেখতে সুন্দরী, সে বিষয়ে কোনও ভুল নেই। একদিকে মালাবার-গিরি, আর একদিকে সাগর পেয়ে বোম্বাইয়ের রূপ যেন উথলে উঠেছে! সেখানকার ঘরবাড়ীগুলিতেও একটি ভারতীয় শ্ৰী বিরাজ করছে। তিনদিন মাত্র আমরা বোম্বাইয়ে ছিলুম। তারই মধ্যে বোম্বাইয়ের Bengal Club এর বাঙালী । ভ্যবৃন্দ ‘জলন্ধরদাদাকে’ নিমন্ত্ৰণ ক’রে নিয়ে গিয়ে একদিন অভিনন্দন । দিলেন। বােম্বাইয়ের প্রভাসবাৰু সপরিবারে আমাদের ক'জনকে খুব । चाङ्गन-पङ्क ক’রেছিলেন। আমি একদিন বোম্বাই থেকে বেরিয়ে গিয়ে ীিবাজী তীর্থ-বালগঙ্গাধর তিলকের জন্মভূমি পুণ্য পুণী:শহর ঘুরে এলুম, মুণ্ডন শহরটি বেশ ঝকঝকে হ’য়ে উঠছে। বােম্বাই থেকে পুণা যাবার রেলপথের দূরত্ব মাত্র ১১৯ মাইল। কিন্তু এর মধ্যে বোধ হয় খুব কম। ক’রে অন্ততঃ ২৭টি টানেল আছে! : পুণা থেকে ফিরে এসে সেইদিনই রাত্রে অর্থাৎ ৬ই জানুয়ারী আমরা কলকাতা রওনা হলুম। দিবাকরবাবু ও বঙ্কিমবাৰু আগের_ড়িই চলে। গেছলেন। আমার তখনও দিন 5 för tzyrzuhrer