পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/২৩

So নিরামিষ ; তা হলেও নিবাস বিভাগের সম্পাদক বৃদ্ধ দাদা নীলমাধব চট্টোপাধ্যায় ও পাকশালা বিভাগের সম্পাদক শ্ৰীযুত মোহিতমোহন চট্টোপাধ্যায় মহাশয়দ্বয় যে প্রকার মিষ্ট বচন পরিবেশন করলেন, তাতেই আমাদের পেট ভরে গেল। আর স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের সম্পাদক শ্ৰীমান রুদ্রোিন্দ্ৰকুমার এবং সাধারণ বিভাগের সম্পাদক শ্ৰীমান শৈলেন্দ্ৰনাথ সর্ববক্ষণ হাজির ৷ কাৰ্য্যাধ্যক্ষ শ্ৰীযুক্ত প্রমথনাথ ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় শুনলাম আজ কয়দিন থেকে বাড়ী ঘরদুয়োর ছেড়ে এই সম্মেলনের সাফল্য কল্পে আত্মনিয়োগ করে বসে আছেন। এতগুলি সঙ্গদয় সাহিত্যসেবক, প্রবাসী-বাঙ্গালীর প্রাণপণ চেষ্টায় এই সম্মেলন যে সর্বপ্রকারে সাফল্য-মণ্ডিত হয়েছিলো, সে কথা না বললেও চলে। আমাদের আঙ্গারাদি শেষ হওয়ার পর, শমান, শৈলেন্দ্ৰ বল্লেন“দাদাবাৰু, ঘাত কষ্টই হয়ে থাকুক পথে, এখন আর বিশ্রাম করতে KYB D SS MBBD DDB0K DKKJ0B S KSD SEBDSDJS SBJ0 হবে। বিনা পাশে কেতই সে প্রাসাদ দেখতে পান না। আমি পূৰ্ব্বাঙ্গেই দশজনের পাশ নিয়ে রেখেছি। অ{জই দুটো থেকে চারটিার মধ্যে প্রাসাদ দেখা শেষ করতে হবে ।” তখন আর কি করা যায় । পথশ্রমের অবসাদ আর আমাদের ঠেকিয়ে রাখতে পারল না । আমি, নরেন আরও পােচ সাত জন লালবাগের রাজ প্রাসাদ দেপতে তপনই বের ॐश श्रgब्लाम । এই লালবাগ প্রাসাদ সহর হতে তিন মাইল দূরে। ধান সেই সনাতন। পশ্চিমের এক্কা আর দক্ষিণের টঙ্গা-এদের আর উন্নতি হোলো না ; সেই