পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ses ভগৱভ ༤༤ চারখানি টঙ্গা নিয়ে ইন্দোরের সেই ধূলি-ধূসর পথ দিয়ে রাঙ্গা ধূলি উড়িয়ে চলতে লাগলাম। প্রাসাদের সম্মুখে গিয়ে সিংহদ্বার দেখে আমাদের কেমন যেন একটু অভিক্তির উদয় হলো। ইন্দোর মহারাজের রাসভবনের সিংহদ্বার-আমরা মনে করেছিলাম কি যেন এক বৃহৎ ব্যাপার। ও হরি, এ একেবারে কলিকাতার বেলভেডিয়ারের লাটভবনের সিংহদ্বারের একটা নিকৃষ্ট অনুকরণ! মনটা সত্যসত্যই দমে গেল। বিশেষতঃ মহারাজ তুকাজী রাও হোলকার সম্বন্ধে এত অপ্রীতিকর ঘটনা এই কয় বছরের ভিতরে ঘটেছে যে, সেই মমতাজ বেগম, বাওলাহত্যা, আমেরিক্যান রমণীকে জেতে তুলে দিশী নামকরণ করে বিবাহ, প্রভৃতি ব্যাপারে আমাদের মন পূর্ব থেকেই একটা বিতৃষ্ণায় ভরে ছিলো। রাজবাড়ীর প্রবেশ-দ্বার দেখে সে বিতৃষ্ণ আরও বেড়ে গেল। তারপর রাজভবনে গিয়ে পাশ দেখাবামাত্র রক্ষিগণ দ্বার ছেড়ে দিল। তারা অনুরোধ করল, আমাদিগকে নগ্নপদে ও মন্তক আচ্ছাদন করে প্রাসাদে LLLK BBY0 DBDS K DBD DBS0 DDS BDD DS ODSDD 0B DS শ্ৰীমান শৈলেন্দ্র এ কথা পূর্বেই আমাদের জানিয়েছিলেন। আমি * উত্তরা'র সহকারী সম্পাদক শ্ৰীমান সুরেশ চক্ৰবৰ্ত্তার কাছ থেকে একটা গান্ধীটুপী চেয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম। সেইটা মাথায় চড়িয়ে রাজ-ভবনের সন্মান রক্ষা করা গেল। প্রাসাদে রাজ-পরিবারের কেহই নাই। মহারাজ তুকাজী রাও হোলকার রাজ্যত্যাগী-অথবা নিৰ্বাসিত বল্লেও হয় । তিনি তঁর নবপরিণীত আমেরিক্যান সহ-ধৰ্ম্মিণীকে নিয়ে এখন না কি ফ্রান্সে বসবাস করছেন । এই সহধৰ্ম্মিণীর সেখানে একটি কন্যাসন্তানও হয়েছে। সিংহাসানুর অধিকারী মহারাজ তুকাজী রাও-এর ਅਲ ਲਰਨ