পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ഫ്ര ইন্দোর। ও সঙ্গীতের সভাপতি মহাশয়ের অভিভাষণ ছিল। গান ইত্যাদিও ছিল। পরদিন সকালে বাকি শাখা কাঁটার অধিবেশন হয়। . . . . | লোক বেশী ইন্দোরে হয়নি। শুনলাম তার প্রধান কারণ কংগ্রেস, श्रiद्र দূর-পথের কষ্ট । মেয়ে ১০ ॥১২ জন বিদেশ থেকে এসেছিলেন ; বোধ হয় কাছাকাছি কৰ্ম্মস্থান থেকেও দু’চার ঘরের মেয়ে এসেছিলেন, পাদের মধ্যে অনেকগুলি চেনা মুখও দেখলাম, অনেকদিন পরে অতদূরে যাদের দেখতে পাব মনে করিনি। অনেক মেয়ে যেন ওর মাঝে বেশ আত্মীয়ার মতন হয়ে উঠেছিলেন। মনে হ’ল প্ৰবাসী বঙ্গ-সাহিত্য-সন্মিলনী S0BD BDB KBBD DBDDBBDD KBB BDBBDB BDBDBDBD DBD Duu0DD S D সব কৰ্ম্মচারীরা মফঃস্বলের, র্যাবু একাধারে একপাশে থাকেন, কাজের । গতিকে তাদের আর তাদের বাটীর মেয়েদেরও এই ক্ষেত্রে দেখতে পাওয়া ধ্যায়, মেলামেশা হয়, অনেক সময় কুটুম্বিত আত্মীয়তার সম্বন্ধ বেরিয়ে আসে। সব শুদ্ধ একটা মধুর বিষঃত মিশ্র আনন্দের মিলন হয়। ৬/বিজয়ার : প্ৰণাম আশীৰ্ব্বাদ অভিবাদনেও একটা মিশ্রভাবে সুখ দুঃখ থাকে, কিন্তু । এতে দেখা হবে কিনা মনে হয়ে গভীরতর বিষাদে মনকে আচ্ছন্ন করে । । তাই এ তিনদিনও যেন জাতীয় দুর্গোৎসবের মতনই মনে হতে লাগল। মহিলা সম্মিলনীতে এখানকার প্রায় সব বাঙালী মহিলাই জড় তয়েছিলেন ; কিন্তু শীগগীির ফেরবার তাড়া ব’লে তঁদের সঙ্গে আলাপের আনন্দ থেকে নিজেদের বঞ্চিত করেছি ; কাজেই ভঁাদের পরিচয় নেওয়াও হয়নি। মহিলা-সম্মিলনীতে একটী বেশ কথা উঠেছিল, তার সমর্থন প্ৰায় সব মেয়েই করলেন । তা’ হচ্ছে মেয়েদের পিতৃ-সম্পত্তিতে আংশিক উত্তরাধিকার । আজমীরের একটী মহিলা এই বিষয়ে প্ৰস্তাব করেছিলেন। দেখলাম, অনেক মেয়েই শিক্ষা, উত্তরাধিকারের কথা, নিজেদের সুখ দুঃখের কথা, অন্তঃপুরের কোণে বসেও ভাবেন, আর আলোচনা করেন!