পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

••वडत्रान्झड् \es নামে একটা গ্রামে খণ্ডুজী নামে একজন ক্ষত্ৰিয় বাস করতেন। জাতিতে ক্ষত্ৰিয় হলেও তঁর অবস্থা এমন মলিন ছিল যে, তিনি পশুচারণ ও চাষবাস ক’রে জীবিকা নিৰ্বাহ করতেন এবং তাতেও তার সংসারের অভাব মিট্ৰত না। এই দরিদ্র কৃষিজীবীর ঘরে ১৬৯৩ খৃষ্টাব্দে একটী শিশু জন্মগ্রহণ করে। শিশুর নাম মলহর রাও । মলহর রাওয়ের বয়সী। যখন চার-পাঁচ বৎসর, তখন তার বাপ খণ্ডুজী মারা যান। এ অবস্থায় যা হয়ে থাকে, তাই হোলো ; জ্ঞাতিরা নানা ছলে বিধবা ও নাবালকের যা সামান্য জমাজমি ছিল, তা আত্মসাৎ করতে লাগল। বিধবা অন্য উপায় দেখতে না পেয়ে, স্বামীর ভিটার মায়া ত্যাগ করে পিতৃহীন বালকের হাত ধ’রে খানেদশের অন্তৰ্গত তলোর্দে নািতক গ্রামে তার ভ্রাতা নারায়ণজীর আশ্রয় গ্ৰহণ করলেন। নারায়ণজী। একেবারে নিঃস্ব ছিলেন না। তার কিছু জমিজমা ছিল ; তা ছাড়া তিনি একজন মারাষ্ঠী সামন্তের অধীনে কতকগুলি অশ্ব-সৈনিকের অধিনায়ক ছিলেন। নারায়ণজী ভগিনী ও পিতৃহীন ভাগিনেয়কে আশ্রয় দিতে বিমুখ হলেন না। তিনি মলহরের লেখাপড়া শিখাবার কোন ব্যবস্থা না করে তাকে পশুচারণে নিযুক্ত করলেন ; মলহরও রাখালী করতে আরম্ভ করল।

  • দুই তিন বছর এই রাখালীতেই কেটে গেল। একদিন দুপুর বেলায় KKKB DL DDDD BD DBDDBD BD KBkD DBB LLu DSS সে যখন অঘোরে ঘুমুচ্ছে, সেই সময় তার মুখের উপর রৌদ্র পড়েছিল। সেই রৌদ্রের তাপ থেকে বালককে রক্ষা করবার জন্য একটা সাপ ফণা ধরে তার মুখখানিকে আড়াল করেছিল। অন্যান্য রাখালের এই আশ্চৰ্য্য ব্যাপার দেখে ভয়ে অভিভূত হয়ে পড়েছিল, সাপটািকে তাড়িয়ে দিতে তাদের সাহস হোলো না। রোদ যখন একটু সরে গেল, সাপও তখন জঙ্গলে চলে গেল। সাপের এমন দয়ার কথা নূতন নয়, আরও