পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਕਭਵਣ Pe বুদ্ধ করতে চান। রাঘে বা দাদা এতটা মনে করেন নাই। র্তার সৈন্যেরাও অহল্যার, এই রণরঙ্গিণী মূৰ্ত্তি দেখে ভয়ে বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়ল। তখন যুদ্ধ আর হোলো না ; রাঘো বা দাদার দল বিনাযুদ্ধেই পৃষ্ঠপ্ৰদৰ্শন করলেন। রাণী অহল্যার জন্ম-নিনাদে সমস্ত ইন্দোর রাজ্য পূর্ণ হত্যুে গেল। তার পর আরও ছোট ছোট অনেক আপদ উপস্থিত হয়েছিল ; সে সকলই সহজে মিটে গিয়েছিল। এখন রাণী দেখলেন যে, এত বড় বিস্তীর্ণ রাজ্যের সমস্ত কাজ তিনি একলা করে উঠতে পারছেন না, বিশেষ যুদ্ধ-বিগ্ৰহ ত লেগেই আছে। সেই জন্য তিনি মলহর রাওয়ের আত্মীয়, পরম বিশ্বাসভাজন তুকাজী রাও হোলকারকে পুত্ররূপে গ্ৰহণ করে তার উপর যুদ্ধ-বিগ্রহ ও রাজ্যরক্ষার ভার দিলেন এবং নিজে অন্যান্য সমস্ত কাজের ভার গ্রহণ করলেন । এতে তার ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্মের কোনো ব্যাঘাত হোলো না। এই তুকাজি রাও হোলকারই অহল্যা বাঈয়ের মৃত্যুর পর ইন্দোরের সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং তঁহার বংশ এখনও ইন্দোরের রাজপদে অধিষ্ঠিত । এইবার রাণী অহল্যা বাঈয়ের দানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে আমার কথা শেষ করব । রাজ্যের আবশ্যক ব্যয় বাদে যে টাকা উৰ্বত্ত থাকত, সে সমস্তই তিনি ধৰ্ম্মকাৰ্য্যের জন্য উৎসর্গ করতেন। জলাশয় ও পান্থশালা নিৰ্ম্মাণ, দেবমন্দির-প্ৰতিষ্ঠা, রাজপথ নিৰ্ম্মাণ তঁহার নিত্যকাৰ্য্যের মধ্যে ছিল। ইন্দোর রাজ্যে যে তিনি কত জলাশয় খনন করিয়ে দিয়েছেন ; কত রাজপথ, কত পান্থশালা, কত দেবমন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়েছেন, তার সংখ্যা করা যায় না। তার এ দান সুধু ইন্দোরের সীমার মধ্যেই নিবদ্ধ ছিল না ; কাশীর ও গয়ার শ্ৰীমন্দির দুইটী তারই অর্থব্যয়ে নিৰ্ম্মিত BDDuBDDS SDBDDSBB DDD D BD DLDSDD DBDBBD DDD নিৰ্ম্মিত। কাশীর অহল্যা বাঈয়ের ঘাট ও মথুরার বিশ্রাম-ঘাটের মত