পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৬

মধ্যক্তারভ ... R দেলায় দে রামে’র দিলে। চন্দননগর বেড়িয়ে এসে ত ভ্ৰমণ-কাহিনী লেখা DD BDS DBDD DBBS BDS BDBBD DBDD DBD DBBB BD 卒烈变恋51” এই সকল পাঠকের কাছে নিবেদন এই যে, বিগত বড়দিনের সময় আমরা পনর দিনের মধ্যে সত্যসত্যই অনেক স্থান বেড়িয়ে এসেছি এবং তার সাক্ষ্য-সাবুদের যদি দরকার হয়, তা’ও দিতে পারি। ব্যাপারটা হয়েছিল। এই । বিগত বড়দিনের সময় মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর রাজধানীতে প্ৰবাসী বঙ্গ-সাহিত্য-সম্মেলনের সপ্তম অধিবেশন হয়েছিল। এই অধিবেশনের চার পাঁচ মাস পূর্বে অভ্যর্থনা-সমিতির সম্পাদক অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত প্রমথনাথ ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় আমাকে এক পত্র লিখে । জানালেন যে, তাদের এই অধিবেশনের সাহিত্য-শাখার সভাপতির পদ আমাকে গ্ৰহণ করতে হবে। তখন আমার শরীর বড়ই অসুস্থ ছিল। আমি সেই কথা নিবেদন ক’রে অব্যাহতি লাভের আরজী পেশ করেছিলাম। কিন্তু, আমার ইন্দোরের বন্ধুগণ সে আরজী নামঞ্জুর করলেন। তখন ভারতবর্ষের স্বত্বাধিকারী শ্ৰীমান হরিদাস ও সুধাংশুশেখর চট্টোপাধ্যায় ভ্রাতৃদ্বয়ের পরামর্শ-অনুসারে ইন্দোরের সভাপতির পদ গ্ৰহণ করে সেখানে সন্মতিসূচক পত্র লিখলাম। পদ ত গ্রহণ করলাম ; যেনতেন প্রকারে না হয় একটা অভিভাষণও লিপ্ততে পারব ; কিন্তু ইন্দোর তা বড় কম দূরের পথ নয়, আর পৌষ মাসের শীতও ভয়ঙ্কর। এ অবস্থায় একেলা এতটা পথ এই বৃদ্ধ বয়সে অতিক্রম করতে একটু দ্বিধা বোধ হোলো-শেষে কি নির্বান্ধব পথে শীতেই জমাট হয়ে যাব। তখন একে, ওঁকে, তাকে সঙ্গী হবার জন্য। অনুরোধ করতে লাগুলাম । ইন্দোরের অভ্যর্থনা-সমিতিও दांक्षी (शृंङ्ग অনেক সাহিত্যিককে নিমন্ত্ৰণা-পত্ৰ পাঠালেন। প্রথম প্রথম দুই চার জন ।