পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উজজয়িনী حول জন্মের সন-তারিখ দিয়ে আমরা কি করব ? কবিশ্রেষ্ঠের যখন এই রায়, দুখন সন-তারিখ নির্ণয়ের ভার প্রত্নতাত্ত্বিকের উপর দিয়ে আমিও ও-কথাটা এখানেই শেষ করতে পারি। এইবার উজ্জয়িনী রাজ্যের ইতিহাস! সেও বহুদিন পূর্বের ব্যাপার }'লেও ইতিহাসের পৃষ্ঠা থেকে তা মুছে যায়নি। সেই ইতিহাস অতি দুঃক্ষেপে এখানে নিবেদন করছি । uBDBDBD BBB DKKBD BB DBBBLBD KK DD DS SD DDDS টাসের আমলের বাইরে। তা হ’লেও হিন্দুরা ব'লে থাকেন যে, সৃষ্টির DB LB uDuBDuBB D0LBLSS uDBD DBD DBDDSkD BS DDBDBB সতীদেহ বাহান্ন খণ্ডে বিভক্ত করলে, সেই দেহের এক অংশ বাহুমূল এই উজ্জয়িনীতে পড়েছিল ; সুতরাং ইহা একটা পীঠস্থান। তা ছাড়া বিক্ৰমাদিত্যের বাসস্থান ব’লেও উজ্জিয়িনী প্ৰসিদ্ধি লাভ করেছিল। আৰ্য্যগণ যখন দক্ষিণাত্যে আগমন করেন, তখন তঁরা এই উজয়িনাতেই একটা বিশাল রাজ্য স্থাপন করেন। বৌদ্ধযুগেও উজ্জয়িনীর প্রাধান্য কম নাই ; এখানে একটা বৃহৎ বৌদ্ধ বিহার ও মঠ প্ৰতিষ্ঠিত হয়েছিল। উজ্জয়িনী সম্বন্ধে প্রামাণ্য ঐতিহাসিক বিবরণ পাওয়া যায় খৃষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে। তখন উজ্জয়িনী মৌৰ্য্যরাজগণের অধিকারভুক্ত ছিল। এই নগরই তখন বিশাল মৌৰ্য্য-সাম্রাজ্যের পশ্চিমাদ্ধের রাজধানী ছিল এবং রাজপ্রতিনিধি এখানেই বাস করতেন। মহারাজ অশোক এই উজ্জয়িনীরই রাজ-প্ৰতিনিধি ছিলেন এবং তঁাহার পরলোকগমনের সময় পৰ্য্যন্ত তিনি এই প্রদেশেরই শাসনকৰ্ত্তা ছিলেন। তার পরের প্রায় পাচশত বছরের কোন ইতিহাসই এখন পৰ্য্যন্ত পাওয়া যায় নাই। খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের শেষ ভাগে উজ্জয়িনী ক্ষত্রপ রাজ্যের অন্তর্গত দেখতে পাওয়া যায়। তিন শত বৎসর এই প্ৰদেশ