পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুন্দরীদের স্নানলীলাতে ኰ፡ কেশের সুবাস উথলে তোলা, १ांकांक्डॅौद्ध १ांक्षत्रांद्रि পদ্মফুলের পরাগ গোলা সে সব কিছুই আর নেই। না থােক, তবুও উজ্জয়িনী আছে।--তার কালিদাস যে আছে! কালিদাসের অমৃতময় কাব্যাবলি, তঁর Tাটক যতদিন বেঁচে থাকবে, ততদিন কালিদাস অমরূ-ততদিন তঁর উজ্জয়িনী অমর। আমাদের টঙ্গা প্ৰায় তিন মাইল। এই সব দৃশ্য দেখাতে দেখাতে পৌঁছে দিলেন একটা মন্দিরের কাছে। মন্দিরটা মঙ্গলেশ্বরের। মন্দিরের - KBD YK BBS DDD DDD DBDBD DB SS BB KKBD সিঁড়ি দিয়ে নেমে জলের ধারে গেলাম। সুন্দর নদী, নিৰ্ম্মল জল একেবারে । ঢলঢল করছে। আমরা সেই জলে হাতমুখ ধুয়ে বেশ তৃপ্তি অনুভব । করলাম। তার পর উপরে উঠেই মঙ্গলেশ্বর দর্শন করতে গেলাম। ... ' উজ্জয়িনীর অন্যতম বিখ্যাত দেবতা এই মঙ্গলেশ্বর। প্ৰত্যেক মঙ্গলবারে এই মঙ্গলেশ্বরের নিকট মঙ্গল প্রার্থী মাত্রেই এসে পূজা দিয়া থাকেন। ইনি চৌরাণী মহাদেবের অন্যতম। মঙ্গলেশ্বরের মন্দিরের চতুর্দিক পাকা চত্বরে পরিবৃত। এই মন্দিরের ভিতরের প্রথম প্রবেশ-পথের সিড়িতে গেলেই দেখা যায় যে, তিন দিকে তিনটি ধৰ্ম্মশালা আছে। এই ধৰ্ম্মশালার মধ্যস্থলেই মঙ্গলেশ্বরের মন্দির। এই মন্দির খুব বড় না হলেও খুব প্ৰাচীন। zানীয় লোকের বিশ্বাস, এই সদানন্দ মহাদেবের দর্শনে লোকে মঙ্গল অবস্থায় সুখে স্বচ্ছন্দে দিনপাত করতে পারে। মঙ্গলেশ্বরের দক্ষিণে । উত্তরেশ্বর নামে আর এক মহাদেব আছেন। এর মন্দিরের নীচে একটি ; বড় ও সুন্দর ঘাট আছে; সেখানে নদীতে খুব বেশী জল। প্রতি বছর । পঞ্চকোশীর দিন ও অষ্টতীর্থের দিবসে মেলা বসে। এখানে গঙ্গা ঘাট