পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<讯人少 উজজফ্রিনী মেনে নিতে রাজি নই। চারিদিকে সুবৃহৎ অসংখ্যা চন্দন বৃক্ষ ; তারই পাশে এই প্রস্তর-মণ্ডিত ছায়াশীতল বটবৃক্ষ, আর সম্মুখেই স্বচ্ছােসলিলা শি প্রা প্রবাহিতা ; এ স্থানে কালিদাস দূরে থাকুন আমাদের মত পালিদাসও ছোটখাটো একটা “কশ্চিৎকান্তী” মক্স করতে পারে—এমনই সৌন্দৰ্য্য এই স্থানের। প্রমাণ প্রয়োগ যখন করতে পারিনি, তখন উচ্ছাসের মুখে যা তন্ত্র একটু বলে ফেলা গেলো ; যদিও দিব্য করে বলতে পারি, এই সুদীর্ঘ জীবনে কোনও দিন কবিতা লেখারূপ দুপৰ্ম্ম আমার দ্বারা ক্লােত হয় নি। সেকালে যখন উজ্জয়িনী নগরা বহুদূৰ্ব-বিস্তুত ছিল--"ঙ্গার তার প্রমাণ ও এখনো যখন দেখতে প{fচ্ছ, তখন নানা দেবায়তন 空f@湾す。 হয়েছিলো ;—এখন সমস্ত সঙ্গর ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে, আর তারই মধ্যে যারা এখনো মাথা তুলে বিদ্যমান আছেন, তারা এই বিস্তীর্ণ শ্মশানক্ষেত্রের দূরে দূরে দাড়িয়ে আছেন! সুতরাং এক স্থান থেকে আর এক DDB BBD DDBD KD0 Bu DBD BBSJ DDSS BD KSD DB BDS 2|4छ 6टगन्म দোকান-পাট ; আর কালিদাসের সে সব নৃত্যপরা বিম্বাধীরা BBtDDDDK DB BSuD DBBB BDBDSS SDJJJ BDBDBDDD DEB BBu আর চার-পাঁচ মাইল না গেলে সিদ্ধনাথ ও পাতালেশ্বরের দর্শল পাওয়া যাবে না। টঙ্গা তখন সেই দিকেই চললে । প্রায় তিন মাইল গিয়ে DB DDKLSBBB S BBBuD SDKDSS DDu DDDBBDD BBDBL S দৃশ্য শোভায় সিদ্ধাশ্রমের মত স্থান ভারতবর্ষে অতি কমই আছে। এই সিদ্ধাশ্রম সিদ্ধবটের জন্য প্ৰসিদ্ধ। ভৈরবেগড়ে এই সিদ্ধবট। কেল্লার দক্ষিণে নদীর দিকে যাবার রাস্তার পাশে পঞ্চ পাণ্ডবের মন্দির, আর তার পাশেই মারুতি মন্দির। শ্ৰীমান সরকার দৌলত রাও সিন্ধিয়া নরেশ এই মন্দির স্থাপন করেন। এর কিছু দূরেই সরদার কিবেনজী এক ধৰ্ম্মশালা তৈরী করে দিয়েছেন। একশ বছরের উপর এই ধৰ্ম্মশালা নিৰ্ম্মিত হয়েছে।