পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਕ さヌーマラ qRs8 এই ধৰ্ম্মশালার নীচে পাতালেশ্বর নামে মহাদেব আছেন। এই মহাদেবের । চত্বর শ্বেত-পাথরে বাধান । মহাদেবের পশ্চাতে এক গুহা আছে-এর মধ্যে চতুভূজ বিষ্ণু আছেন। এই বিষ্ণু-মূৰ্ত্তির পশ্চাতে এক গুহা ছিল বলে প্ৰবাদ আছে-তা আর এখন দেখা যায় না । এই ধৰ্ম্মশালায় সব সময় লোকসমাগম হয়। এখানে মহাদেবের মন্দির পাথরে তৈরী। এই মন্দিরের পার্থেই বটবৃক্ষ আছে ; সেই বৃক্ষই সিদ্ধবট নামে খ্যাত। মহাদেব মন্দিরের আশেপাশে অনেক ছোট ছোট মন্দির আছে। রামচন্দ্র রায় নামে এক মহাশয় ব্যক্তি এইখানে একটি সুন্দর ঘাট তৈরী করে দিয়ে যাত্রীদের মহৎ উপকার করে গেছেন। প্ৰবাদ আছে, ভারতবর্ষে সাড়েতিনটি অক্ষয়-বট আছে। প্ৰথম প্ৰয়াগে অক্ষয়-বট, দ্বিতীয় নাসিকে পঞ্চবটী, তৃতীয় উজ্জয়িনীর সিদ্ধবট; অবশিষ্ট আধখানি গায়ার গয়াবট। এই সিদ্ধবটের ছায়ায় মহাদেব ও গণপতি মূৰ্ত্তি আছে। দেবতাদের চত্বর । সাদা-কাল পাথরে বঁাধান। বটের নীচে নদীতে প্রচুর জল। এই স্থানে স্নান করলে সব পাপই ক্ষয় হয় ব’লে পাণ্ডারা শুনিয়ে থাকেন। হরচতুৰ্দশীতে এখানে স্নান করলে নাকি সৰ্ব্ব কৰ্ম্ম সিদ্ধ হয়। বৈশাখী পূর্ণিমাতে এখানে একটা মেলা হয়। দ্বিতীয় মেলা হয়। পিতৃপক্ষের অমাবস্যায়, তৃতীয় মেলা হয় বৈকুণ্ঠ চতুর্দশীর দিন। তৃতীয় মেলাটাই তিন দিন স্থায়ী হয় বলে বিশেষ উল্লেখযোগ্য। সিদ্ধবটের নীচেই শিপ্রা নদী। প্রতিদিন শত সহস্ৰ যাত্রী এখানে স্নান পূজা করে থাকেন। ঘাটে অসংখ্য বড় বড় মাছ খেলা করছে দেখা গেল। যাত্রীরা মুড়ী, কড়াই-ভাজা DBDBDBBDB BDOLDSD SS DDB DBB SB BD BB D BBDuDDDS এইবার লম্ব পাড়ি দিতে হবে। দক্ষিণ-দিকের দেবায়তন যেগুলি এখনও মাথা খাড়া করে রয়েছেন, তঁদের মধ্যে প্রধান কয়টা দৰ্শন করা