পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুনা যায়, তেমনই জন্মবৃত্তান্ত সম্বন্ধেও নানা প্ৰবাদ আছে। দুই-একটা / প্রবাদের কথা বলা যাক। এক সময় এক তপস্বী শিপ্রায় স্নান করতে গিয়ে এক অপরাকে দেখে মুগ্ধ হন। জ্ঞানী তপস্বীও মনশ্চাঞ্চল্য রোধ করতে অক্ষম হওয়ায় তঁর শরীরের তেজাংশ একটি ভক্তরি মধ্যে রেখে, শিপ্রায় স্নান করে আবার তপস্যায় চলে যান। এদিকে উজ্জয়িনী-রাজ স্নানার্থে শিপ্ৰায় এসে এক বালকের রোদিন-ধ্বনি শুনতে পেয়ে, অনুসন্ধানে দেখতে পেলেন যে ভত্তিরি মধ্যে একটি সদ্যজাত সুরূপ শিশু কঁদছে। রাজা তখন তাকে । সাদরে ঘরে এনে লালন-পালন করতে লাগৃলেন। তার নাম দিলেন ভর্তুহুরি। পরে এই ভর্তুহুরিই রাজা হন। এইরূপ আরও অনেক আজগুবি কথা ভর্তৃঙ্গরির জন্ম সম্বন্ধে প্রচলিত আছে। আর তার বৈরাগ্য-কথা যে সব শুনা যায়, তার মধ্যে বিভিন্ন দুটি বিবরণ নিয়ে BD DYSS BDD D DDDD BBB DBD BDB DBBS আমরা সেখানে যা শুনেছিলাম, তাই লিপিবদ্ধ ক’রে খালাস । বিপুল তপস্যার পর কোন এক ঋষি দেবানু গ্রহে এক অমৃতফল প্ৰাপ্ত হন। ভর্তুহরির মত সদগুণসম্পন্ন রাজার মঙ্গল কামনা ক’রে তপস্বী সেই ফল রাজাকে দান করেন। রাজা প্ৰাণাপেক্ষ প্রিয়তম! রাণীকে সেই অমৃতফল দেন। রাণী আবার তঁর প্রিয়পাত্র অন্য একজনকে সেই ফল দেন ;-সে। আবার তঁর প্রিয়পাত্রীকে সেই অমৃতফল দিয়ে নিজেকে ধন্য মনে করেন। কিন্তু বিধি বিড়ম্বনায় সেই নারী বিশেষ রাজভক্ত ছিল বলেই নানা উপঢৌকনের সঙ্গে রাজাকে সেই অমৃতফল দিয়ে, তাকে বিশেষ করে বলেন যে, এ অমৃতফল ভক্ষণের আপনিই একমাত্র অধিকারী। এর গুণে আপনি দীর্ঘজীবী ও অশেষ গুণান্বিত