পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জন্মলগু আড়াইটার সময় জব্বলপুর ষ্টেসনে বােম্বাই মেল থেকে নেমে | পড়লাম। শ্ৰীযুক্ত হরিদাস বাবু ব’লে দিয়েছিলেন, আমরা জব্বলপুর । ষ্টেসন থেকেই যেন একখানি ট্রাকৃসি নিয়ে তেরো মাইল দূরে । ভেড়াঘাট ডাক বাংলায় গিয়ে উঠে। সেই ডাকবাংলার নীচেই মাৰ্নল । পাহাড়। আমরা কিন্তু সে উপদেশ প্রতিপালন করি নাই। আমরা মনে DBBBS DDBB DBBD BDBDDD DDD DBD BBDSBYS সাহেব বিবি মাৰ্ব্বলপাহাড় দেখতে এসে থাকবেন। তারা হয় তা ডাক-বাংলা দখল করে থাকবেন। আমরা সেই তেরো মাইল গিয়ে যদি সেখানে স্থান না পাই, তা হ’লে ভারি বিপন্ন হয়ে পড়ব; সেই ভয়ানক, শীতের রাত্ৰিতে কোথায় আশ্রয় পাব। এই সব মনে ক’রে আমরা श्न्नि করেছিলাম, ষ্টেসনের কাছেই জব্বলপুরের প্রধান ধনী গোকুলদাসের যে | ধৰ্ম্মশালা আছে, সেখানেই আশ্রয় নেবো এবং পরদিন খুব ভোরে উঠে । মাৰ্বল পাহাড় ও নিৰ্ম্মন্দা-জলপ্রপাত দেখে ফিরে আড়াইটার সময় আবার । বোম্বাই মেল ধ’রে ইন্দোর যাব। ষ্টেসনে নেমে কুলীদের জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম যে, ঐ ধৰ্ম্মশালা অতি নিকট এবং সেখানে থাকবার বেশ সুবিধা হবে। ধৰ্ম্মশালায় গিয়ে দেখুলাম, সে একটা রাজপ্রাসাদের মত সুন্দর জায়গা। চারিদিকে পুষ্পোেদ্যান, মধ্যস্থলে প্ৰকাণ্ড দ্বিতল অট্টালিকা। আমরা দ্বিতলের একটা কক্ষ অধিকার করলাম। শোনা গেল, ধৰ্ম্মশালাসংলগ্ন যে ভোজনাগার ছিল, তা উঠে গেছে, কারণ এখানে যারা আসে DBuD BDB BuBSB DDLSS DDDD BB BD DYBS BDES