পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਭਵ tro অপরাহ্নে বেরিয়ে প্রথমেই শ্ৰীগোপালের মন্দিরে যাওয়া গেল। মন্দিরের দ্বার বন্ধ; গোপালজীর তখনও নিদ্রা-ভঙ্গ হয় নাই ; কাজেই তখন তিনি আর আমাদের দর্শন পেলেন না। সেখান থেকে বেরিয়ে প্ৰায় তিন মাইল পথ অতিক্রম করে মানমন্দিরে উপস্থিত হলাম। জয়পুরের মহারাজা এই মানমন্দির প্রথমে নিৰ্ম্মাণ করেন ; তার পর কাশী প্ৰভৃতি স্থানে এই ধরণের মানমন্দির নিৰ্ম্মাণ করে দেন। দেখলাম মানমন্দিরটি অতি যত্নের সঙ্গে রক্ষিত হয়েছে। আমাদের সঙ্গে তিন চারজন বড় বড় অধ্যাপক ছিলেন ; তঁদের অনেকেই জ্যোতিষের আলোচনা করে থাবেন। তঁরা সেই মানমন্দির থেকে বেরুতে চাইলেন না । তারা বল্লেন, কালিদাসের আদেশ, সন্ধ্যাবেলায় মহাকালের মন্দিরে যেতে হবে। কিন্তু বন্ধুরা ভুলে গেলেন যে, কালিদাসের আমলে সন্ধ্যাবেলায় মহাকালের মন্দিরে গেলে অন্য রকমে নয়ন সাৰ্থক হোত, এখন আর তা হবার যো নাই। এখন মহাকালের সন্ধ্যা-আরতি দেখে অন্ধকারেই ফিরতে হবে। সন্ধ্যার পূর্ব পৰ্যন্ত মানমন্দিরে কাটিয়ে আমরা মহাকালের মন্দিরDBD sLD BDD DS S DDD SL0mDBDB DBBD sg BDBBBBD অন্যতম। এর মন্দিরের তলঘর। ( পাতালপুরী ) সাদা পাথরে বাধান। তারই একটা গুহায় এর অবস্থান। মহাকাল, গণপতি, পাৰ্বতী, যড়ানন প্রভৃতি দেবকুন্দে পরিবৃত হয়ে এই গুহায় আছেন। এই স্থানের সন্মুখ দিয়ে একটা বড় নদী সব সময় স্বচ্ছ সলিলে নিজ বিপুল অঙ্গ শোভিত করে মৃদু মন্দ তরঙ্গে কলকল রবে ভাবে বিভোর হয়ে রয়েছেন ও ভক্তদের ডেকে বলছেন, তোমরাও আমার সঙ্গে যোগ দিয়ে মহাকালের স্তব কর গো ! এই পাতালপুরীতে প্ৰকাণ্ড একটা পিতলের দীপ দিবাৱাত্রি সমান ভাবে জলে ; এই দীপটিকে কখনও নিবতে