পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৯৫

జలి ਦੋਫਣਕੇ এসে জুটেছে। প্রবেশিক ও আই-এ পরীক্ষার জন্যই হরিদাস বাবু ছাত্র তৈরী করেন। নাগপুর, এলাহাবাদ ও পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় এই বিদ্যানিকেতনের ছাত্রদের তঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা দেবার অধিকার প্রদান করেছেন। হরিদাসবাবু চার পাঁচটা বড় বড় বাড়ী ভাড়া নিয়েছেন ; ছাত্রেরা সেখানে থাকে। এতগুলি ছাত্রকে একেলা পড়ান অসম্ভব ; তাই তিনি তিনজন বাঙ্গালী ও কয়েকজন ঐ দেশী শিক্ষক নিযুক্ত করেছেন। আমরা যখন গিয়েছিলাম, তখন তিনি দুই বৎসরের ছুটী নিয়ে তার এই বিদ্যা-নিকেতনের পরিচালনায় সমস্ত শক্তি নিয়োগ করেছিলেন। তিনি বললেন, তঁর বিদায়কাল শেষ হ’লে ষ্টেটের নিয়ম অনুসারে তিনি অবসর-বৃত্তির জন্য আবেদন করবেন এবং সে বৃত্তি পাবারও আশা আছে। তার স্কুলে খরচ-খরচা বাদে যা আয় হবে এবং তার পেন্সন, এই দুইটায় জড়িয়ে তঁর বেশ চলে যাবে। আমাদের একজন সঙ্গী বললেন, বেশ চলে যাবে, যদি আমাদের মতন দল বেঁধে অতিথি বছরে দশ পািনর বার না আসে। হরিদাস বাবু হাসতে হাসতে বললেন, আপনাদের আশীৰ্বাদে তাতেও আটকাবে না। তার পর আর কি ? রাত দশটার সময় মধ্যান্ত্রের ব্যাপারের দ্বিতীয় পরিবদ্ধিত সংস্করণ । তার পর এগারটার পরেই ষ্টেসনে গমন, শীতে কম্পন, পথে গাড়ী পরিবর্তন, দুইটার সময় ইন্দোরে পুনরাগমন। স্কুলের বাড়ীতে পৌছিতে রাত আড়াইটে, কোন রকমে লেপের মধ্যে প্ৰবেশ। ভোর চারটার সময়ই ইন্দোর সাহিত্য-সম্মেলনের সন্দাজাগ্ৰত সম্পাদক শ্ৰীমান প্রমথ ভায়ার আহবান "দাদা, উঠন, রাত চারটা বেজে গেছে ; १ान थलुठ। qश्नई भालू (सोल श्व।” उथॉल !