পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৩৭ ) আমাদের পরম বন্ধু হইয়াছেন, রত্নীকরবাসিনী হইলেও তিনি আমারদিগের স্নেহ পরিত্যাগ করিয়া অম্ভহিত হইৰেন না । ধাত্রী এই ৰূপ চিন্তু করিতেছে, এদিগে মহারাণী চৈতন্য প্রাপ্ত হইয়া কহিলেন, ধাত্ৰি ! ভূমি আমাকে যে শুভ সংবাদ প্রদান করিলে তাহার পুরস্কারার্থে আমি ত্ৰৈলোক্য অনুসন্ধান করিলাম, কিন্তু তদনুৰূপ দ্রব্য কোন স্থানেই প্রাপ্ত হইলাম না, অতএব মম রাজ্য স্থিত যে কোন বস্তুতে তোমার ইচ্ছা হয়, তাহ প্রার্থনা কর । ধাত্রী কহিল, মাতঃ তব কৃপায় দাসীর কিছুরই অভাব নাই, যদি দাসীকে পুরস্কার দেওয়ার বাসনা হয়, তবে তোমার বদান্যতা গর্ভে যে মহাপুরুষ অাবিভাব হইয়াছেন, যখন তিনি জন্ম গ্রহণ করিয়া অমৃতময় স্বরে - তাতঃ, মাতঃ ” প্রভৃতি বলিতে শিক্ষা করিবেন, তৎকালে আপনি অনুগ্রহ করিয়া তাহাকে বলিয়া দিবেন যে, তিনি ক্রমুখে দাসীকে মাতৃ সম্বোধনে চতুৰ্ব্বৰ্গ ফল প্রদান করেন। রাণী কহিলেন ধাত্রি । আমার বদান্যতার পুত্র সন্তান হইবে, তুমি কি ৰূপে জ্ঞাত হইলে ? ধাত্রী কছিল, রাজ্ঞি। আমরা বালক কালাবধি এই বিষয়ের লক্ষণ